ইতালি স্পন্সর ভিসা মানে কি ও আবেদন করার নিয়ম
ইউরোপের বাহিরের ৩৫টি দেশ থেকে প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক কর্মী ইতালি সরকার নিয়ে থাকে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। আর এই বিশেষ প্রক্রিয়া নিয়েই আজকের এই আলোচনা। আজকের আলোচনার মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন স্পন্সর ভিসার অর্থ কি এবং স্পন্সর ভিসার আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে।
আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা আরো জানতে পারবেন স্পন্সর ভিসা কিভাবে পাবেন। ইতালি ভিসার ক্লিক ডে ২০২৪ কোন কোন তারিখে। স্পন্সর ভিসার সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ।
ইতালি স্পন্সর ভিসা মানে কি?
ইউরোপের শিল্পসমৃদ্ধ একটি উন্নত রাষ্ট্র ইতালি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন উদ্দেশ্যে হাজার হাজার মানুষ ইটালিতে যায়। এইজন্য ইতালিয়ান সরকার অন্যান্য দেশের নাগরিকদের ইতালি ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ভিসা ইস্যু করে থাকে। যেমন- কাজের ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ব্যবসায়িক ভিসা, ভ্রমণ ভিসা ইত্যাদি। আজকে আমি ইতালির কাজের ভিসা নিয়ে আলোচনা করব।
ইতালির কাজের ভিসা ২ ধরনের। যথাঃ
১। সিজিনাল ভিসা এবং
২। নন সিজিনাল ভিসা।
সিজিনাল ভিসার মধ্যে রয়েছে কৃষি ভিসা। নন সিজিনাল ভিসা ভিসার মধ্যে রয়েছে মধ্যে রয়েছে রেস্টুরেন্টের ভিসা, কনস্ট্রাকশনের ভিসা, ড্রাইভিং ভিসা, ওয়েল্ডিং ভিসা। নন সিজিনাল ভিসার অপর নাম স্পন্সর ভিসা। এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে স্পন্সর ভিসা মানে কি? স্পন্সর ভিসার অর্থ জানতে হলে আপনাকে আগে স্পন্সর শব্দের অর্থ জানতে হবে।
আরো পড়ুনঃ সেনজেন ভিসা কি সেনজেন দেশের সুবিধাসমূহ কি কি
স্পন্সর শব্দের বাংলা অর্থ হল পৃষ্ঠপোষক বা পৃষ্ঠপোষক করা। স্পন্সর শব্দের আরো অন্যান্য অর্থ হলো ব্যয়ভার বহন করা বা দায়িত্ব নেওয়া। তাহলে, ইতালি স্পন্সর ভিসার অর্থ দাঁড়ায় যে ভিসার জন্য অন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করে বা ভিসার ব্যয়ভার বা সম্পূর্ণ দায়িত্ব বহন করে।
ইতালি স্পন্সর ভিসা কিভাবে পাবেন।
ইতালিয়ান সরকার ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৩২ টি দেশের বাহিরের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক স্পন্সর ভিসা মাধ্যমে বিভিন্ন খাতে বা কাজের জন্য লোক নিয়োগ করে। ইতালি স্পন্সর ভিসা জন্য অন্য কোন দেশ থেকে সরাসরি আবেদন করা যায় না। তাহলে প্রশ্ন আসে ইতালি স্পন্সর ভিসা কিভাবে পাব।
ইতালির সিজিনাল ভিসা ও নন সিজিনাল বা স্পন্সর ভিসা ইতালির বিভিন্ন মালিক বা নিয়োগকর্তা মাধ্যমে নিয়োগের যাবতীয় কার্যাবলী সম্পন্ন হয়। মূলত ইতালির বিভিন্ন কোম্পানির মালিক তাদের কোম্পানিতে কর্মী নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজ সহ আবেদন করে।
সরকার নিয়োগ কর্তার কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে নিয়োগের জন্য অনুমতি প্রদান করে। এই অনুমতি পত্রকে ইটালিয়ান ভাষায় নুলিস্তা বলে।
ইতালিয়ান নিয়োগকর্তা বা মালিকের সাথে যোগাযোগ।
বাংলাদেশ থেকে ইতালিয়ান নিয়োগকর্তা বা মালিকের সাথে যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে। যেমন- নিকট আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুবান্ধব এর মাধ্যমে, এজেন্সির মাধ্যমে, মধ্যস্থতাকারী বা দালালের মাধ্যমে।
একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি আরো পরিষ্কারভাবে আপনারা বুঝতে পারবেন। ধরুন, আপনি বাংলাদেশের একজন নাগরিক আপনার কোন নিকট আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধু-বান্ধব ইতালিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছে এবং কোন একটি ফার্মে বা কোম্পানিতে কাজ করছে এখন সেই কোম্পানিতে কিছু কর্মীর প্রয়োজন।
আপনার নিকট আত্মীয় বা বন্ধু কোন মাধ্যমে জানতে পারলো যে, সেই কোম্পানিতে তার মালিক কিছু কর্মী নিয়োগ করবে তখন আপনার বন্ধু বা নিকট আত্মীয় আপনার হয়ে সেই মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। আপনার নিকট আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধব যদি ইতালিতে না থাকে তাহলে আপনি কিভাবে যাবেন এটি নিয়ে অনেকেই চিন্তিত।
এই ক্ষেত্রে আপনি এজেন্সির মাধ্যমে ইতালির নিয়োগকর্তা বা মালিকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। মনে রাখবেন এজেন্সি গুলো সরাসরি নিয়োগের কোন ক্ষমতা রাখে না। তারা মূলত আপনার এবং আপনার নিয়োগকর্তা মালিকের মধ্যে এক ধরনের যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে যাওয়ার ক্ষেত্রে আরো এক ধরনের মাধ্যম রয়েছে সেটা হল দালালের মাধ্যমে। এটি একটি ঝুঁকিপূর্ণ মাধ্যম। আপনার যদি ইতালিতে যাওয়ার অধিক আগ্রহ থাকে এবং কোন আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব না থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন এজেন্সি ও দালালের মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনাকে অধিক সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে কেননা আমাদের দেশে অনেক দালাল রয়েছে যারা অবৈধ উপায়ে ইতালিতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে।
আরো পড়ুনঃ সিঙ্গাপুর যেতে কত বছর বয়স লাগে
উপরে উল্লেখিত তিনটির যে কোন একটি মাধ্যমে আপনি ইতালিয়ান কোন মালিক বা নিয়োগ কর্তার সন্ধান পাওয়ার পর আপনার পাসপোর্ট এর ফটোকপি সেখানে পাঠিয়ে দেবেন। আপনার নিয়োগকর্তা বা মালিক তার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও আপনার পাসপোর্ট এর ফটোকপি ( পাসপোর্ট এর মেয়াদ ৬ মাস থাকতে হবে) একজন উকিলের মাধ্যমে ইতালিয়ান সরকারের কাছে আপনার লুনিস্তা জন্য আবেদন করবেন।
আপনার নুলিস্তা পেতে ১ থেকে ৩ মাস সময় লাগতে পারে। নুলিস্তা জন্য নিয়োগকারী বা মালিকের আবেদন করতে খরচ লাগবে মাত্র ৩১৬ ইউরো। তবে আপনি যে মাধ্যমে যোগাযোগ করেছেন তারা আপনার কাছ থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ ইউরো পর্যন্ত নিতে পারে।
এই আবেদনটি অনুমোদিত হলে অনুমোদনের এক কপি বাংলাদেশ ইতালিয়ান দূতাবাসে এবং অন্য একটি কপি আপনার নিয়োগকর্তা বা মালিকের কাছে পাঠিয়ে দেবে। পরবর্তীতে মালিক আপনার কাছে ওয়ার্ক পারমিট বা নুলিস্তা পাঠিয়ে দেবে।
ইতালি স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন।
নুলিস্তা হাতে পাওয়ার পর আপনার কাজ হবে ইতালিয়ান দূতাবাসের অধীনে কাজ করা সহযোগী প্রতিষ্ঠান VFS Global অফিসে ভিসার জন্য আবেদন করা। অনলাইনে ইতালি ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে জমা দিতে পারবেন। অথবা আপনি চাইলে সরাসরি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে গিয়েও ভিসার ফরম জমা দিতে পারবেন।
ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টার এর ক্যাশ কাউন্টারে ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড অথবা নগদ টাকায় ভিসা এপ্লিকেশন ফি জমা দিতে হবে। ফি পরিশোধের রশিদ আবেদন ফরমের সাথে জমা দিতে হবে। রশিদের একটি ফটোকপি আপনার কাছে রেখে দিবেন।
VFS Global অফিস থেকে আপনাকে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে অ্যাপোয়েন্টমেন্ট এর দিনে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ তাদের অফিসে যোগাযোগ করবেন। একই দিনে আপনি ভাইবাতে অংশগ্রহণ করে প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রের মূল কপি আপনাকে দেখাতে হবে।
আপনার এপয়েন্টমেন্ট এর দিন থেকে সর্বোচ্চ ৭ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আপনার ভিসা হয়ে যাবে। আপনার ভিসা রেডি হয়েছে কিনা তা জানতে অনলাইনে ইতালি ভিসা চেক করতে পারেন। এছাড়া এম্বাসি থেকে আপনাকে মোবাইলে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে আপনার পাসপোর্ট ও ভিসার সংগ্রহ করার জন্য জানিয়ে দেয়া হবে।
বাংলাদেশের ৩টি ইতালি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার রয়েছে। এগুলো হলোঃ
বাংলাদেশে ইতালির এম্বাসির ঠিকানাঃ
Road 74/79 , Plot 2/3 , Gulshan - 2 , Dhaka -12112
Phone Number :88028822781 , 88028822781
ইতালি স্পন্সর ভিসার আবেদন করতে কি কি লাগে।
- VFS Global এর এপয়েন্টমেন্ট লেটার।
- নুলিস্তার ৩ সেট ফটোকপি।
- আবেদনকারীর স্বাক্ষর যুক্ত D- Type ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম।
- সাম্প্রতিক সময়ে তোলা ২ কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত ছবি। ( ছবির মাপ 4.0*3.5 cm)
- বৈধ পাসপোর্ট অরজিনাল এক কপি। স্পন্সর ভিসার মেয়াদ যদি ১ বছর হয় তাহলে পাসপোর্ট এর মেয়াদ অবশ্যই ১৫ মাস থাকতে হবে।
- পাসপোর্টে কমপক্ষে ২টি সাদা পাতা থাকতে হবে। যাতে ভিসার সিল বা স্টিকার মারা যায়।
- পাসপোর্ট এর প্রত্যেকটি পাতার ফটোকপি ৩ সেট জমা দিতে হবে।
ইতালি স্পন্সর ভিসা খরচ কত?
ইতালি স্পন্সর ভিসা ও অন্যান্য কাজের ভিসার একচুয়াল অফিসিয়াল খরচ নিচে ছকের মাধ্যমে তুলে ধরা হলোঃ
প্রিয় পাঠক, উপরের ছকের মাধ্যমে আমরা দেখতে পাচ্ছি ইতালিতে একজন বাংলাদেশী স্পন্সর ভিসায় যেতে চাই তাহলে বিমান ভাড়া সহ তার সর্বমোট ১৩০৮ ইউরো বা বাংলাদেশি টাকায় ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৯৬০ টাকা প্রদান করতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিভিন্ন অযৌক্তিক কারণে আজকে ইতালির বাজারে একজন বাংলাদেশীকে কাজের ভিসায় প্রবেশ করতে গেলে সর্বনিম্ন ১৫ থেকে ১৬ লক্ষ টাকা দিতে হচ্ছে যার কোন যৌগিক কারণ নেই।
ইতালি স্পন্সর ভিসার সুবিধাসমূহ।
প্রত্যেক ভিসার কিছু সুবিধা রয়েছে এই সুবিধা গুলো অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে। ইতালি স্পন্সর ভিসার কিছু সুবিধা আপনাদের সামনে তুলে ধরব। যেমন-
- স্পন্সর ভিসার প্রথম সুবিধা হচ্ছে এই ভিসায় মেয়াদ সর্বোচ্চ ২ বছর। ২ বছর পর আপনি ক্রমান্বয়ে দশ বছর পর্যন্ত এই ভিসার মেয়াদ বাড়াতে পারবেন।
- স্পন্সর ভিসায় ইতালিতে গেলে ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে গ্রীন কার্ড পাওয়া যায়। এই গ্রীন কার্ড বা রেসিডেন্সিয়াল কার্ডের মেয়াদ সর্বনিম্ন ১ বছর। পরবর্তীতে মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
- রেসিডেন্সিয়াল বা গ্রীন কার্ড পাওয়ার পর আপনি চাইলে অন্য কোন কোম্পানিতে অন্য কাজ করতে পারবেন। তবে গ্রীন কার্ড পাওয়ার আগে এই ধরনের কাজ করা উচিত নয়।
- ভালো বেতন পাবেন। কেননা স্পন্সর ভিসায় ইতালিতে গেলে আপনি যেকোনো ধরনের কাজ করতে পারবেন। যেমন- কনস্ট্রাকশনের কাজ বা ওয়েল্ডিং এর কাজ এ দুটি কাজের চাহিদা ইতালিতে অনেক বেশি এবং বেতন বেশি।
- স্পন্সর ভিসায় ইতালিতে গেলে আপনি সেই দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করার সুযোগ পাবেন। পরবর্তী সময়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের আপনি নিয়ে যেতে পারবেন তবে এর জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। যেমন- ১ জন সদস্য নিয়ে যেতে চাইলে ৯,০০০ ইউরো বার্ষিক ইনকাম থাকতে হবে। যদি ২ জন সদস্য যেতে চাইলে ১৩,০০০ ইউরো বার্ষিক ইনকাম থাকতে হবে।
ইতালি স্পন্সর ভিসার অসুবিধা সমূহ।
- স্পন্সর ভিসার সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল এই ভিসার দাম অনেক বেশি। বাংলাদেশি টাকায় ১৫ থেকে ১৬ লক্ষ টাকা একটি স্পন্সর ভিসার মূল্য। যা অনেকের কাছেই একটি কষ্টসাধ্যের বিষয়। যদিও বাস্তবে এত টাকা লাগার কথা নয় কিন্তু এটা বাংলাদেশীদের জন্য একটি মন্দ ভাগ্য।
- স্পন্সর ভিসার কোটা অনেক কম থাকে। তাই এই ভিসা পাওয়া অনেকটা কষ্টকর ও সময়ের ব্যাপার।
- স্পন্সর ভিসায় ইতালি যাওয়ার পর আপনার নিয়োগকর্তা বা মালিক যদি আপনাকে রিসিভ না করে তাহলে আপনি বিপদে পড়বেন। এটি কৃষি ভিসার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
শেষ কথাঃ
আশা করি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন ইতালির স্পন্সর ভিসার আদ্যোপান্ত। আমরা অনেক সময় টেলিভিশন পত্র-পত্রিকায় খবরে জানতে পারি ইতালিতে যাওয়ার পথে সাগরে ডুবে এতজন বাংলাদেশি বা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লোক মৃত্যুবরণ করে এটা একটি ঝুঁকিপূর্ণ মাধ্যম তাই উন্নত জীবনের আশায় জীবনের ঝুঁকি নেওয়া কারো জন্যই কাম্য নয় আসুন আমরা সঠিক নিয়মে বিদেশে পাড়ি জমায়।
প্রশ্নঃ ইতালি কোন কাজের চাহিদা বেশি।
উত্তরঃ ইতালিতে কনস্ট্রাকশন এবং ওয়েল্ডিং এর কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
প্রশ্নঃ ইতালি ১ টাকা বাংলাদেশের কত ।
উত্তরঃ ইতালির এক টাকা সমান সমান বাংলাদেশের ১২০ টাকা।
প্রশ্নঃ ২০২৪ সালের ইতালি ক্লিক ডে কত তারিখে।
উত্তরঃ ২০২৪ ক্লিক ডে মার্চ মাসের ১৮, ২১ ও ২৫ তারিখ। ১৮ তারিখ স্পন্সর ভিসার ক্লিক ডে, ২১ তারিখ ডমেস্টিক ভিসার ক্লিক ডে, ২৫ তারিখ সিজিনাল ভিসার ক্লিক ডে।
সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।
comment url