মাত্র ৪৫ দিনে রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট আজই আবেদন করুন

বাংলাদেশ সহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাহিরের অন্যান্য দেশের নাগরিকদের জন্য ইউরোপের সম্ভাবনাময় একটি শ্রমবাজার হচ্ছে রোমানিয়া। রোমানিয়া বর্তমানে সেনজেন অঞ্চল ভুক্ত দেশের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কারণে এই দেশের শ্রমবাজার এর চাহিদা কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে। আপনারা যারা রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য আবেদন করেছেন তাদের মনে প্রশ্ন জাগে আবেদন তো করলাম কতদিনের মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট পাব? যদি আপনার মনে এই ধরনের প্রশ্ন জাগে তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট পেতে কত দিন লাগে
তাহলে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। এর পাশাপাশি আরও জানতে পারবেন রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট কি? বাংলাদেশের জন্য রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট আবেদন, রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ফি কত? রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট পেতে কি কি লাগে? রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক করার নিয়ম।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট কি?

কোন একটি দেশের নাগরিক অন্য কোন দেশে কাজ করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট দেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে ওয়ার্ক পারমিট পেতে হয়। যাকে বাংলায় বলে কাজের অনুমতি পত্র। রোমানিয়া দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ। এই দেশটি ইউরোপের বাহিরের অর্থাৎ এশিয়া, আফ্রিকা, লাতিনা আমেরিকার অন্যান্য দেশের নাগরিকদের সেই দেশে কাজ করার অনুমতি প্রদান করে। 
এই জন্য এই সব দেশের নাগরিকদের রোমানিয়ার যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে ওয়ার্ক পারমিট পেতে হয়। ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার পর ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। এরপর ভিসা নিশ্চিত হলে রোমানিয়া যাওয়ার সুযোগ মিলে।

বাংলাদেশের জন্য রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট আবেদন।

আলোচনার শুরুতেই একটি কথা বলে রাখি সেটি হল রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য বিদেশী কোনো নাগরিক সরাসরি আবেদন করতে পারবেন না। আবেদনকারীর হয়ে নিয়োগকারী রোমানিয়ার যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করবেন।

রোমানিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার আলোচনাটি দুটি ভাবে করলে বিষয়টি বোঝানো সহজ হবে। প্রথমত যারা অলরেডি রোমানিয়ায় রয়েছেন নতুন করে ওয়ার্ক পারমিট করবেন বা এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য নতুন করে ওয়ার্ক পারমিট করতে চাচ্ছেন এই ক্ষেত্রে নিয়ম একরকম এবং যারা সম্পূর্ণ নতুন রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিন এর জন্য আবেদন করবেন তাদের জন্য আলাদা কিছু নিয়মকানুন রয়েছে আজকের আলোচনায় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব।
আপনি বিশ্বের যে কোন দেশে কাজের জন্য যেতে চাইলে শুরুতেই আপনাকে ঐ দেশের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট পেতে হবে আর এই ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য আপনি সরাসরি আবেদন করতে পারবেন না। আপনি যে দেশে যেতে চান সেই দেশের নিয়োগ কর্তা আপনার হয়ে ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য সরকারের নিকট আবেদন করবেন। 

যদিও এই বিষয়টি আলোচনার শুরুতেই আমি উল্লেখ করেছি তবুও প্রাসঙ্গিকভাবে এ বিষয়টি দ্বিতীয়বার বলা হলো। এরপর ওয়ার্ক পারমিট বের হলে তারা আপনার কাছে ওয়ার্ক পারমিটটি পাঠিয়ে দেবে। এরপর আপনি আপনার নিকটস্থ রোমানিয়া দূতাবাস বা কনসুলেট অফিসে ভিসার জন্য আবেদন করবেন।

আপনি যদি ইউরোপীয় ইউনিয়ন অথবা ইউরোপীয় ইকোনমিক এরিয়ার বাহিরের কোন রাষ্ট্রের নাগরিক হন তাহলে আপনি ইউরোপের দেশ রোমানিয়ায় কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন। এজন্য আপনার প্রয়োজন হবে একজন নিয়োগ কর্তার। রোমানিয়ার একজন নিয়োগ কর্তা ইউরোপের বাহিরের কোন রাষ্ট্রের নাগরিকদের রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট বের করতে চাইলে শুরুতেই রোমানিয়ায় এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের লেবার মার্কেট যাচাই করতে হবে। 
সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে এটি বুঝাতে হবে যে তিনি যে কর্মী নিয়োগ দিবেন তার উপযুক্ত কর্মী রোমানিয়ায় ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোতে পাওয়া যায়নি। তবে ঐ নিয়োগকর্তাকে বিদেশী কর্মী নিয়োগের জন্য অনুমতি প্রদান করা হবে আর এই কাজটি করার সম্পূর্ণ দায়-দায়িত্ব নিয়োগকারীর।

রোমানিয়ার একজন নিয়োগকর্তা সেই দেশের ইমিগ্রেশন অফিস থেকে কর্মী নিয়োগের জন্য ওয়ার্ক পারমিট পেতে আবেদন করবেন। এ জন্য নিয়োগকর্তার রোমানিয়াতে সরকার অনুমোদিত অফিস থাকতে হবে এবং কর্মী নিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তাকে প্রদান করতে হবে।

একজন বিদেশি নাগরিককে অবশ্যই রোমানিয়াতে কাজ করতে গেলে সেই দেশে রেসিডেন্ট পারমিট এবং ওয়ার্ক পারমিট পেতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সিটিজেন বা নাগরিকদের রোমানিয়াতে কাজ করতে গেলে তাদের অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট পেতে হবে কিন্তু রেসিডেন্ট পারমিট এর প্রয়োজন হবে না। ইউরোপের বাহিরের দেশের নাগরিক ক্ষেত্রে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট এবং রেসিডেন্ট পারমিট দুটোই পেতে হবে।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিটের ফি।

রোমানিয়ায় একজন নিয়োগ কর্তা বা কোম্পানিকে ওয়ার্ক পারমিট বের করতে গেলে নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হয়। ওয়ার্ক পারমিটেন্ট মেয়াদের উপর নির্ভর করে ওয়ার্ক পারমিটের ফি নির্ধারণ করা হয়। যেমন-
  • স্থায়ী নিয়োগের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ফি ২০০ ইউরো।
  • সিজনাল ওয়ার্ক পারমিট ফি ৫০ ইউরো।
  • অন্যান্য ক্ষেত্রে ওয়ার্ক পারমিট ফি ৫০ ইউরো।
(রোমানিয়ায় কর্মরত কোন কর্মী যদি কোম্পানি বা নিয়োগ কর্তা পরিবর্তন করে অন্য কোন কোম্পানি বা নিয়োগ কর্তার অধীনে একই ধরনের কাজ পরিবর্তন করে নিতে চান, বিদেশি কোন নাগরিক সেই দেশে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করে কোন বিষয়ে অধ্যয়ন করছেন অথবা টেম্পোরারি রেসিডেন্ট পারমিট নিয়ে সেই দেশে কাজ করছেন এমন কোন কর্মী যদি কাজ পরিবর্তন করতে চান সে ক্ষেত্রে ৫০ ইউরো সমমূল্যের ফি জমা দিতে হবে)
যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে একজন বিদেশী নাগরিক বিভিন্ন ধরনের ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেমন-
  • সিজিনাল ওয়ার্ক পারমিট
  • পার্মানেন্ট ওয়ার্ক পারমিট
  • ক্রস বর্ডার ওয়ার্ক পারমিট
  • নমিনাল ওয়ার্ক পারমিট
আপনি কি ধরনের ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন এটা নির্ভর করবে আপনার কাজের উপর। কিন্তু সাধারণত টেম্পোরারি স্টে ওয়ার্ক পারমিট ১ বছর পর্যন্ত বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। এছাড়া আপনি যদি উচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন কর্মী হন সেই ক্ষেত্রে ২ বছর পর্যন্ত এই মেয়াদ বাড়াতে পারবেন।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার বিষয়টি এত সহজভাবে নেওয়া যাবে না কেননা এই দেশে ওয়ার্ক পারমিট পেতে হলে শুরুতেই আপনাকে একটি কাজের অফার পেতে হবে। এই জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো-
রোমানিয়ার বিভিন্ন জব সাইটে গিয়ে, নিকট আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব, এজেন্সি বা কোন দালালের মাধ্যমে চাকুরীর জন্য আবেদন করে রোমানিয়ার কোন নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠান থেকে কাজের অফার পেতে হবে। এটি ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার একটি পূর্ব শর্ত। আশা করি বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট পেতে কত দিন লাগে?

ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করার জন্য যেসব কাগজপত্রের প্রয়োজন এগুলো যথাযথভাবে পূরণ পূর্ব ক নিয়োগকর্তা ওয়ার্ক পারমিটের জন্য রোমানিয়ার ইমিগ্রেশন অফিস বরাবর আবেদন করবেন। এই জন্য নিয়োগ কর্তা বা কোম্পানিকে নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে যেটা আমি আগেই উল্লেখ করেছি এক্ষেত্রে কর্মীকে কোন প্রকার টাকা দিতে হবে না। 

ওয়ার্ক পারমিট অ্যাপ্লিকেশন সাবমিট করার পর হতে ৩০ দিনের মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট দেওয়ার নিয়ম রয়েছে তবে ইমিগ্রেশন জেনারেল ইন্সপেক্টর যদি মনে করেন সংশ্লিষ্ট আবেদনকারী বিষয়ে আরো অধিকত যাচাই-বাছাইয়ের প্রয়োজন রয়েছে তাহলে তিনি আরো ১৫ দিন পর্যন্ত সময় বাড়াতে পারে। 
যাহোক ওয়ার্ক পারমিট বের হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে আপনার দেশে অবস্থিত রোমানিয়ার দূতাবাস অথবা কনসুলেট অফিসে গিয়ে লং টার্ম ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। বাংলাদেশী যেসব ভাইয়েরা রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট পেয়েছেন কিন্তু প্রশ্ন হল বাংলাদেশে তো রোমানিয়ার দূতাবাস নেই সে ক্ষেত্রে আমাদের পার্শ্ববতি দেশ ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে অবস্থিত রোমানিয়ার দূতাবাস বা কনসুলেট অফিসে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। 

এইজন্য আপনাকে সশরীরে ভারতে যেতে হবে এই জন্য আপনাকে আবার ভারতের ভিসা করতে হবে।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কি কি লাগে।

প্রিয় পাঠক আলোচনার শুরুতেই আমি বলেছিলাম ওয়ার্ড পারমিট বিষয়ে আলোচনাকে দুটি অংশে করে আলোচনা করা যায় এখন রোমানিয়ায় কর্মরত রয়েছেন এমন পুরনো কর্মী ক্ষেত্রে নতুন করে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার জন্য পুরনো ওয়ার্ক পারমিট এর সত্যায়িত কপি এবং রেসিডেন্ট পারমিটের সত্যায়িত কপি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে মূল কপি দেখাতে হবে।

তবে নতুন যে সকল বিদেশী কর্মী রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য আবেদন করবেন তাদেরকে
অবশ্যই নিচে দেওয়া প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  • চাকুরীর আবেদন পত্র
  • পাসপোর্ট এর ফটোকপি
  • পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট (এভিডেভিট কপি)
  • মেডিকেল সার্টিফিকেট
  • অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট
  • ভাষাগত দক্ষতার সার্টিফিকেট (রোমানিয়া ভাষা)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট মিনিমাম গ্রাজুয়েশন (দূতাবাস কর্তৃক সত্যায়িত)
  • কোম্পানির ট্যাক্স এর সার্টিফিকেট এবং মেডিকেল রেজিস্ট্রেশনের সার্টিফিকেট (নিয়োগকারী সরবরাহ করবে)
একজন বিদেশী কর্মী রোমানিয়ার আইন অনুযায়ী সফলভাবে আট বছর সেই দেশে কাজ করে অবস্থান করলে পরবর্তী সময়ে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন সুযোগ পাবেন।। তবে তাকে অবশ্যই নাগরিকত্ব গ্রহণের সকল নিয়ম কানুন পরিপূর্ণ করতে হবে।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক।

বিদেশে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশীরা সবচেয়ে বেশি হয়রানি ও প্রতারণার শিকার হন। আবার ইউরোপে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে এই প্রতারণা এবং হয়রানি শিকার সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কর্মী নিয়োগের জন্য এক শ্রেণীর প্রতারক চক্র ভুয়া ওয়ার্ক পারমিট প্রদান করে থাকে এর ফলে আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ হয়রানি ও প্রতারণার শিকার হন। 

ভিসার আবেদন করেও ভিসা পান না দালাল বা অন্য কোন এজেন্সিকে টাকা প্রদান করেন ভিসার আবেদন রিজেক্ট হওয়ার পরেও দালাল ভাই এজেন্সি গুলো টাকা ফেরত দিতে কালকে ফোন করে সময় ক্ষেপণ করেন তাই রোমানিয়া ওয়ার্ড পারমিট বের হওয়ার পর এটি চেক করা প্রয়োজন যে ওয়ার্ক পারমিটটি আসল না নকল আলোচনার এই অংশে আমি আপনাদের জানাবো রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক করার নিয়ম সম্পর্কে।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক করার জন্য কোন অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এখনো পর্যন্ত রোমান সরকার বা বেসরকারি উদ্যোগে বের করা হয়নি। তাই সাধারণ নিয়মেই মানুয়ালি প্রমাণ নিয়ে রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক করতে হয়। আপনার ওয়ার্ক পারমিট এর ইমেইল কপিটি হাতে পাওয়ার পর বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে আপনি সমাজের নির্ণয় করতে পারবেন ওয়ার্ক পারমিটটি আসল না নকল। 

তাহলে চলুন দেখে আসি কোন বৈশিষ্ট্য গুলো থাকলে ওয়ার্ক পারমিটটি আসল নকল সহজে নির্ণয় করা যায়
রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিটের ডান পাশের নিচের অংশে একটি সিল দেওয়া থাকবে এবং সিলের উপরে টাইপ করে লেখা থাকবে in Bangladesh, eliberat de Bangladesh. আপনার হাতে থাকা রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট বিশেষভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন ডান পাশে যে সিলটি মারা রয়েছে এই সিলের উপরে in Bangladesh, eliberat de Bangladesh লেখা রয়েছে এবং এর ঠিক পাশেই Comisar de politie sorin enache সিল মারা থাকবে তাহলে বুঝতে হবে ওয়ার্ক পারমিটটি সঠিক।

অন্যদিকে আপনি যদি দেখতে পান in Bangladesh, eliberat de Bangladesh এই লেখাটির উপরে গোল সিল মারার রয়েছে এবং পাশে Comisar de politie sorin enache এই সিলটি মারা নেই তাহলে বুঝতে হবে আপনার হাতে থাকা ওয়ার্ক পারমিটটি নকল।

লেখকের মন্তব্যঃ 

প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আপনি রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন। পরবর্তীতে রোমানিয়া সম্পর্কে অন্য কোন বিষয়ে আর্টিকেল নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হবে সেই পর্যন্ত আপনারা ভালো থাকবেন আর অবশ্যই বিদেশ যাওয়ার ব্যাপারে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।

comment url