লেবু দিয়ে প্রাকৃতিক ভাবে ব্রণ দূর করার উপায়
মুখের ব্রণ নিয়ে আপনারা যারা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি হতে পারে খুবই উপকারী। কেননা আজকের এই আর্টিকেলে লেবু দিয়ে প্রাকৃতিক ভাবে ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনারা আরো জানতে পারবেন লেবু দিয়ে খুশকি দূর করার উপায়, লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়, লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সহ লেবু খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি এই সম্পর্কে।পর্যায়ক্রমে এর প্রত্যেকটি বিষয় নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে আজকে আলোচনা করব আশা করি সমগ্র আর্টিকেল আপনি অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে পরবেন তাহলে লেবু দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে ব্রণ দূর করার উপায় জানার পাশাপাশি লেবুর অন্যান্য উপকারিতা সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন।
লেবুতে যেসব খনিজ উপাদান রয়েছে।
লেবু দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে মুখের ব্রণ দূর করার উপায় নিয়ে আলোচনা শুরু করার আগে লেবুর যেসব খনিজ উপাদান রয়েছে এই বিষয় সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। গবেষণায় দেখা গেছে ১০০ গ্রাম লেবুর রসে খনিজ পদার্থ রয়েছে,
ক্যালসিয়াম ২৬ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৬ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৮ মিলিগ্রাম, মেগানিজ ০.০৩ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৬ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, জিংক ০.০৬ মিলিগ্রাম। এছাড়া লেবুতে রয়েছে ভিটামিন- সি।
লেবু দিয়ে প্রাকৃতিক ভাবে ব্রণ দূর করার উপায়।
ত্বকের সৌন্দর্যতা বজায় রাখার নিরলস প্রচেষ্টা থাকে সব মানুষের মধ্যেই। সাধারণত কিশোর বয়সেই এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। ত্বকের সৌন্দর্যের হানিকর একটি বিষয় হলো ব্রণ। ব্রণ ত্বকের সৌন্দর্য অনেকটাই অম্লান করে দেয়।
আজকের আর্টিকেলে আলোচনার মূল বিষয়বস্তু যেটি নির্ধারণ করা হয়েছে তা হল লেবু দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে ব্রণ দূর করার উপায়। লেবু দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে ব্রণ দূর করার কিছু প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হলো।
লেবুর রস
মুখের ব্রণ দূর করার উন্নতম একটি ঘরোয়া উপায় হচ্ছে লেবুর রস ব্যবহার করা। সামান্য পরিমাণ লেবুর রস হাতে নিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে নিন। যে স্থানে বেশি রয়েছে সেখানে বেশি করে লাগান। এরপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এই পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।
লেবুর রস ও মধু
লেবুর রস ও মধুর মিশ্রণ ব্যবহারের ফলে মুখের ব্রণ দূর হয়ে যায়। এই কাজটি করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো সমপরিমাণ লেবুর রস ও মধু নিয়ে এক ধরনের মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এরপর তা আপনার ত্বকে লাগিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি আপনার মুখের ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ত্বকের কালচে ভাব দূর করবে।
লেবু ও শসার রস
লেবু ও শসার রস এর মিশ্রণ আপনার মুখের ব্রণ দূর করতে খুবই কার্যকরী একটি পদ্ধতি। এই দুটি উপাদান দিয়ে মিশ্রণটি বানিয়ে নিয়ে আপনার মুখে যেখানে ব্রণ রয়েছে সেখানে বেশি করে মাখুন। এটি আপনার মুখের ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ব্রণের যে দাগ রয়েছে তাও দূর করবে।
আরো পড়ুনঃ খাবার কতক্ষণ পর ব্যায়াম করা উচিত
এছাড়া আপনি লেবুর রস ও দুধ ও কমলা লেবুর রস এর মিশ্রণ ব্যবহার করে মুখের ব্রণ দূর করতে পারেন আশা করি বিষয়টি আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন।
লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়।
নিজেদের শারীরিক সুস্থতার বিষয়ে যারা ন্যূনতম সচেতন তারা হয়তো জানেন লেবু আমাদের শরীরের কতটা উপকারে আসে। কেননা লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন- সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। লেবু এক ধরনের সাইট্রাস জাতীয় ফল।
সাইট্রাস ফলের উন্নতম গুণাগুণ হচ্ছে এটিতে প্রাথমিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা কোষকে ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকল থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে লেবুর পানির যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
প্রতিদিন সকালে খাবার খাওয়ার আধা ঘন্টা পূর্বে হালকা কুসুম গরম পানিতে লেবু ও সাথে মধু মিশিয়ে খেলে শারীরিক ওজন কমাতে সাহায্য করে। তবে আপনি মধু ছাড়াও শুধুমাত্র ঠান্ডা অথবা গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন। তবে এর সঙ্গে অন্য কোন মিষ্টি জাতীয় দ্রব্য যেমন চিনি মেশানো যাবে না।
আরো পড়ুনঃ নিয়মিত বিটরুট খেলে যেসব উপকারিতা মিলবে
নিয়মিত লেবু পানি খেলে শরীর হাইড্রেট থাকে। পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, শরীরের ওজন কমাতে হাইড্রেট সাহায্য করে। যদি শরীরে পানির পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তাহলে লেবু পানি শরীরের ফ্যাট দূর করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন সকালে লেবু পানি খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। যার দেহের হজম শক্তি বেশি তার শরীরে ওজন বৃদ্ধি কম হয়। বেশি পরিমাণে পানি পান করার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। সেক্ষেত্রে লেবু পানি আপনি বেছে নিতে পারেন।
প্রতিদিন ৩ বেলা খাবার খাওয়ার পূর্বে পানি পান করলে খাবার কম খেতে সাহায্য করে। এক গবেষণায় দেখা গেছে খাবার খাওয়ার পূর্বে পানি খেলে তা শরীরের ১৩ শতাংশ পর্যন্ত কম ক্যালোরি প্রবেশ করতে পারে। আর এক্ষেত্রে লেবু পানি হতে পারে আপনার জন্য আরও বেশি উপকারী।
শারীরিকভাবে স্থূলকার ব্যক্তিরা শুধুমাত্র লেবু পানি খেলেই শারীরিক ওজন কমে যাবে এটি মনে করবেন তাহলে ভুল হবে। কেননা খাবারের ক্ষেত্রে যদি নিয়মের তোয়াক্কা না করেন পুষ্টিকর খাবার না খান নিয়মিত ব্যায়াম না করেন শুধুমাত্র ভরপেটে খাবার খাওয়ার পর লেবু পানি খেলেই আপনার শারীরিক ওজন কমে আসবে এটি কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
তবে লেবু পানি খেলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমার একটি সম্ভাবনা রয়েছে তবে এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তাহলো নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে হবে। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করার পর আপনি লেবু পানি মিশিয়ে খেলে শারীরিক চর্বি কমতে পারে।
লেবু পানি একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাসের অংশ তাতে কোন সন্দেহ নেই। কেননা লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন- সি এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকারে আসে যেমন- শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যোগান দেয়, ত্বকের বলিরেখা পড়তে দেয় না, ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে, প্রস্রাব ও মল পরিষ্কার করে।
লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়।
লেবুর অসংখ্য গুণাবলীর মধ্যে অন্যতম একটি গুণাবলী হচ্ছে লেবু দিয়ে ত্বক ফর্সা হওয়া। লেবু দিয়ে ত্বক ফর্সা হওয়া নির্দিষ্ট কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে আপনার ত্বক ফর্সা হয়ে উঠবে। আলোচনার এই অংশে আমি আপনাদের লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানাবো-
প্রথম পদ্ধতি
২ টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে এক ধরনের মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এবার মিশ্রণটি আপনার ত্বকে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। ১৫ মিনিট এভাবে লাগিয়ে রাখুন শুকিয়ে গেলেন ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ।সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এটি ব্যবহার করা যেতে পারে এতে করে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল এবং ফর্সা।
দ্বিতীয় পদ্ধতি
ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে সমপরিমাণের শসার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন এতে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে যাবে।
তৃতীয় পদ্ধতি
৫ টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে ১০ টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার মিশ্রণটি মুখে ধীরে ধীরে মেসেজ করুন। এভাবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিন তারপর ধুয়ে ফেলুন।
চতুর্থ পদ্ধতি
ডিমের সাদা অংশ লেবুর রস ও কমলালেবুর রস উষ্ণ গরম পানিতে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন এভাবে ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
পঞ্চম পদ্ধতি
লেবুর রসের সঙ্গে চালের গুঁড়ো মিশিয়ে আপনার হাত পায়ে লাগিয়ে নিন এতে করে আপনার হাত ও পায়ের ত্বকের কোমলতা ফিরিয়ে আসবে।
লেবু দিয়ে খুশকি দূর করার উপায়।
লেবু যেমন ত্বক ফর্সা করে, ত্বকের ব্রণ দূর করে, তেমনি লেবু দিয়ে চুলের খুশকিও দূর করা সম্ভব। লেবু দিয়ে চুলের খুশকি দূর করার উপায় না জানলে আপনি সহজে খুশি দূর করতে পারবেন না। তাই কিভাবে লেবু দিয়ে খুশকি দূর করা যায় সেই উপায় জানা অত্যন্ত জরুরি। আসুন এই বিষয়টি নিয়ে কিছু আলোচনা করা যাক-
আমলকি ও লেবু মিশ্রণ
আপনারা অনেকেই আমলকি সম্পর্কে জানেন আমলকি খুবই উপকারী একটি ফল। এই আমলকির রস ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে চুলের খুশকি খুব সহজে দূর হয়ে যায়। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে তাহলো ২টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে২ টেবিল চামচ আমলকির রস মিশিয়ে এক ধরনের মিশ্র তৈরি করে এটি চুলের গোড়ায় আধা ঘন্টা লাগিয়ে রাখুন। এরপর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
টক দই ও লেবুর রস এর মিশ্রণ
টক দই ও লেবুর রসের মিশ্রণ আপনার চুলের খুশকি দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। এই জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো ২ টেবিল চামচ টক দইয়ের সঙ্গে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে মাথার ত্বকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন এভাবে নিয়মিত চুলের যত্ন নিলে সহজে খুশকি দূর হয়ে যাবে পাশাপাশি আপনার চুল হবে উজ্জ্বল ও ঝলমলে।
লেবু পানি কখন খাওয়া উচিত।
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আপনারা লেবু পানি খাওয়ার বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা ও অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারলেন। এখন আপনাদের মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে লেবু পানি খাওয়া সঠিক সময় কখন, আসলে লেবু পানি খাওয়ার সঠিক সময় নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। তবে বিশেষজ্ঞরা এই বিষয়ে মতামত প্রকাশ করেছেন, সকালে কিংবা রাত্রে লেবু পানি খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
ঠান্ডা পানিতে লেবু খাওয়ার উপকারিতা।
সকালে ঘুম থেকে উঠে লেবুপানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা থেকে আপনি সহজেই রেহাই পাবেন। তাই ঘুম থেকে উঠে চা ও কফির পরিবর্তে লেবু পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি অথবা গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন। ঠান্ডা ও গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে শারীরিক যেসব উপকারিতা পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে নিচে তুলে ধরা হলো।
- দেহের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
- ত্বক ভালো রাখে।
- কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করে।
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
- হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
- দেহের হরমোনকে সক্রিয় রাখে।
- স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে ভূমিকা রাখে।
- কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ও দূর করে।
- লেবু পানি পান করলে শরীর ও মন সতেজ থাকে এবং ক্লান্তি ভাব কম হয়।
লেবু পানি পান করার অপকারিতা বা ক্ষতি কর দিক সমূহ।
লেবু পানি খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর কিছু উপকারিতা বা ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। এবার আমি আপনাদের সামনে লেবু পানি পান করার ক্ষতিকর কয়েকটি দিকসমূহ তুলে ধরব-
লেবুতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণের সাইট্রিক এসিড, যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের লেবু পানি পান করলে অসুবিধা হতে পারে। এক্ষেত্রে লেবু পানি পান করার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া যেতে পারে।
লেবু পানি পান করার ফলে ক্ষুধা মন্দা দেখা দিতে পারে এতে করে শারীরিক অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।
লেবু পানিতে ভিটামিন সি এর পরিমাণ অনেক বেশি তাই এটি দাঁতের এনামেলের ক্ষতি করতে পারে। লেবু পানি পান করার পর ভালোভাবে কুলি করে দাঁত পরিষ্কার করতে হবে।
শেষ কথা
লেবু বা লেবুর রস খাওয়ার ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি ও ব্যবহার সঠিকভাবে করতে পারলে এটি ঔষধের একটি বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। আসুন আমরা নিয়মিত ও সঠিক নিয়মে লেবু ও লেবুর রস খাই ও ব্যবহার করি। তবে মনে রাখতে হবে আজকের এই পোস্টটি শুধুমাত্র সচেতনতামূলক একটি পোস্ট। এটি কোন চিকিৎসা পত্র নয়। যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রয়েছে তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত লেবু ও লেবুর রস খাওয়া থেকে ও ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।
সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।
comment url