ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে

বাংলাদেশী পাসপোর্ট ধারী নাগরিকগণ ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা গ্রহণ, চিকিৎসা গ্রহণ, ভ্রমণ ও অন্যান্য উদ্দেশ্যে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে গমন করে থাকে। এক দেশ থেকে অন্য দেশে গমনের জন্য আমাদের ভিসার দরকার হয়। আজকে আমি আপনাদের ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে ও ভিসা চেক করার নিয়ম সম্পর্কে জানাবো-
ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে
প্রিয় পাঠক ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে ও ভিসা চেক করার নিয়ম সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনারা আরও যেসব বিষয় সম্পর্কে জানবেন তা হল ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে অনলাইনে পেমেন্ট কিভাবে করবেন এবং বাংলাদেশের ইন্ডিয়ান ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টার কোথায় কোথায় রয়েছে সেই বিষয়ে সম্পর্কে।

ভিসা কি?

ভিসা হলো একটি অনুমতি পত্র যা একটি দেশ অন্য দেশের নাগরিকদেরকে ঐ দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে। ভিসা ছাড়া অন্য দেশে প্রবেশ ও অবস্থান করা অবৈধ হিসাবে বিবেচিত হয়। 
ভিসা ছাড়া অন্য কোন দেশে প্রবেশ বা অবস্থান করলে সংশ্লিষ্ট দেশ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে। সাধারণত পাসপোর্ট বা ট্রাভেল পারমিটের কোন একটি পাতায় লিখে, সিল দিয়ে বা স্টিকার লাগিয়ে ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। দেশের বিদেশস্থ দূতাবাসগুলি এই ভিসা গুলো দিয়ে থাকে।

ইন্ডিয়ান ভিসা কত প্রকার কি কি ?

১। ভ্রমণ ভিসা-সাধারণত ভ্রমণ, আত্মীয়দের সাথে সাক্ষাৎ তীর্থযাত্রা প্রভূতি উদ্দেশ্যে ৯০ দিন পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করার জন্য ভারত সরকার এই ধরনের ভিসা প্রদান করে।

২। ব্যবসায়িক ভিসা-যারা ব্যবসার উদ্দেশ্যে ভারতে গমন করতে চায় তাদেরকে এই ব্যবসায়িক ভিসা দেওয়া হয়ে থাকে। ব্যবসায়িক ভিসা আবেদনকারী প্রার্থীদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ব্যবসায়িক ভিসা থাকতে হবে।

৩। দীর্ঘ মেয়াদী ভ্রমণ ভিসা-ভিনদেশী কোন নাগরিকের সন্তান যারা ভারতে পড়াশোনা করছে তাদেরকে এবং ভারতে কর্মরত ব্যাক্তিদের পরিবার পরিজনদের অথবা অন্য কোন শ্রেণীর মানুষদের যাদের দীর্ঘ মেয়াদে ভারতে অবস্থান করা প্রয়োজন এই ক্ষেত্রে ভারত সরকার দীর্ঘমেয়াদি ভ্রমণ ভিসা দিয়ে থাকে।
৪। ট্রানজিট একক প্রবেশাধিকার ভিসা-ভারতের ভেতর দিয়ে স্থলপথ, জলপথ গমনকারী ব্যক্তিকে টিকিট উপস্থাপন ও তৃতীয় পক্ষ দেশের বৈধ ভিসা সাপেক্ষে ট্রানজিট ভিসা জারি করা হয়। অর্থাৎ কোন দেশের নাগরিক যদি ভারতের স্থলপথ, জলপথ ব্যবহার করে তৃতীয় অন্য কোন দেশের যেতে চায় সেক্ষেত্রে তাদেরকে এই ট্রানজিট ভিসা দিয়ে থাকে।

৫। ট্রানজিট দ্বি-প্রবেশাধিকার ভিসা-ট্রানজিট দি প্রবেশাধিকার ভিসা বিমানে ভ্রমণকারী বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর জারি করা হয় এবং শর্ত থাকে যে অবস্থানের সময় ৭২ ঘন্টা অতিক্রম যেন না করে এবং তাদের অবশ্যই নিশ্চিত ফিরতি টিকেট রাখতে হয়।

৬। মেডিকেল ভিসা-ভারতের চিকিৎসার উদ্দেশ্যে গমনকারী ব্যক্তিদের এই ভিসা দেয়া হয়। এই ভিসার মেয়াদ সর্বোচ্চ ১ বছর।

৭। স্টুডেন্ট ভিসা-শিক্ষা অর্জনের জন্য ভারতে গমনকারী ছাত্রছাত্রীদেরকে এই ভিসা দেওয়া হয়।

৮। গবেষণা ভিসা-যেসব বিদেশি নাগরিকগণ ভারতের বিভিন্ন গবেষণা কাজে গমন করতে ইচ্ছুক মূলত এক্ষেত্রে ভারত সরকার এই ভিসা জারি করে থাকে।
৯। সম্মেলন ভিসা-ভারতে ইভেন্ট সেমিনার কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করার জন্য বিদেশি নাগরিকদের আমন্ত্রণ করা হয় এই বিদেশী নাগরিকদেরকে সম্মেলন ভিসা প্রদান করা হয়।

১০। কর্মসংস্থান ভিসা-বিদেশি কোন নাগরিক ভারতে কাজের উদ্দেশ্যে গমন করলে কোন ভারত সরকার সেই সকল নাগরিকদের কর্মসংস্থান ভিসা দিয়ে থাকে।

ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ২০২৪ ।

ভারতে ভিসা আবেদন করতে গেলে একজন বাংলাদেশী নাগরিকদের যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র  দাখিল করতে হয় তা নিচে উল্লেখ করা হলো-
  • পাসপোর্ট এর মেয়াদ ভিসা আবেদনের পূর্বে সর্বনিম্ন ছয় মাস হতে হবে। পাসপোর্টে অন্তত দুইটি সাদা পাতা থাকতে হবে।
  • আপনার আবেদন পত্রের সাথে পুরনো যত পাসপোর্ট আছে তা জমা দিতে হবে।
  • সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি জমা দিতে হবে। রঙিন ছবি যেন পুরো মুখমন্ডল দেখা যায় এবং ছবির পিছের অংশ সাদা হতে হবে। উল্লেখ্য ছবি তিন মাসের বেশি পুরনো যেন না হয়।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র এবং ইউটিলিটি বিলের অনুলিপি।
  • প্রার্থী চাকুরিজীবী হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সনদ(NOC), শিক্ষার্থী হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড এর অনুলিপি অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে অবসরপ্রাপ্ত কাগজপত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী হলে বাণিজ্যিক সনদপত্র (ট্রেড লাইসেন্স) কৃষিজীবী হলে জমির পর্চা প্রয়োজন।
  • আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণপত্র যেমন আবেদনকারীর জনপ্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমান মানের বৈদেশিক মুদ্রার জমা অথবা সর্বশেষ তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে একাউন্টে ভ্রমণের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখাতে হবে।
  • অনলাইন ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম যেটাতে BGD নিবন্ধন নম্বর থাকতে হবে।
  • আবেদনকারীকে অনলাইন এপ্লিকেশন ফরমেট দেওয়া নির্ধারিত স্থানে তাদের ছবি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
  • আবেদনকারীকে অবশ্যই এই বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে হবে যেন বর্তমান পাসপোর্ট এর জন্ম তারিখ জন্মস্থানের সাথে পুরনো পাসপোর্ট এর জন্ম তারিখ জন্মস্থান জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ তথ্যের মিল থাকে।
  • সাক্ষাতের দিন আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই পুরনো পাসপোর্ট গুলো আপনাকে জমা দিতে হবে পুরনো পাসপোর্ট জমা ছাড়া আবেদন পত্র অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হবে।
  • অনলাইনে আবেদনের ১০ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে ?

বাংলাদেশের নাগরিক বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ভারতের গমনের জন্য ভিসার আবেদন করে থাকে। আবেদনের পর একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনি ভিসাটি হাতে পেয়ে যান। আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যদি সঠিক থাকে তাহলে সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে আপনি ইন্ডিয়ান ভিসা পেয়ে যাবেন আর আপনার কাগজপত্রে যদি ভুল থাকে তাহলে ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে সময় লাগবে।
তবে এখানে আরেকটি বিষয় বলে রাখা ভালো ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে ভিসা পাওয়ার সময়। যেমন টুরিস্ট ভিসা পেতে আপনার সময় লাগতে পারে ১৫ থেকে ২০ দিন আর মেডিকেল ভিসা পেতে সময় লাগে সর্বোচ্চ ৭ দিন।

ইন্ডিয়ান ভিসা ফি কত টাকা?

বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী নাগরিকদের ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদন করতে কোন টাকার প্রয়োজন হয় না বা ফি নেই। তবে ইন্ডিয়ান ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টারে (IVAC) প্রসেসিং ফি বাবদ আপনাকে আটশ (৮০০) টাকা প্রদান করতে হবে।

ভিসার ফি অনলাইনে পেমেন্ট যেভাবে করবেন।

কর্মময় ব্যস্ততার এই যুগে ব্যাংকে গিয়ে ভিসার ফি জমা দেওয়া অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই আপনি চাইলেই সহজেই ঘরে বসে বিকাশ, নগদ, রকেট সহ সহ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই ভিসার ফি জমা দিতে পারবেন। তবে আপনি যদি চান ব্যাংকে গিয়েও টাকা জমা দিতে পারবেন। নিচে ভিসার ফি জমা দেয়ার ব্যাংকের নাম গুলো উল্লেখ করা হলো-

ডেভিড, ক্রেডিট, ভিসা, মাস্টার কার্ড, ডিবিবিএল nexus, শিওর ক্যাশ, ফাস্ট ক্যাশ, সিটি টাচ, ব্যাংক এশিয়া, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, মোবাইল ব্যাংকিং রকেট, বিকাশ, মাই ক্যাশ, এম ক্যাশ, থেকে টাকা প্রদান করা যাবে। 
অনলাইনে ভিসার ফি প্রদান করতে https://payment.ivacbd.com এই লিংকে প্রবেশ করে আপনার আবেদনের জন্য নির্বাচিত হাইকমিশন নির্বাচন করুন, ফাইল নাম্বার দিন দুই (২)বার এরপর আবেদনের জন্য নির্ধারিত ভিসা সেন্টার নির্বাচন করুন, আপনার ভিসার আবেদন এর ধরন টাইপ করুন, এরপর আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দিন। তারপর পেমেন্টের ঘরে গিয়ে আপনার নির্ধারিত পেমেন্ট করুন।

ইন্ডিয়ান ভিসার মেয়াদ কতদিন।

ভারতে গমন ইচ্ছুক যাত্রীদের বিভিন্ন মেয়াদের ভিসা প্রদান করা হয়। যেমন- তিন (৩) মাস, ছয় (৬) মাস অথবা এক (১) বছর। সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসার ক্ষেত্রে ভিসার মেয়াদ থাকাকালে একবার যাওয়া আসা করতে পারবেন। 

ডাবল এন্টি ভিসার ক্ষেত্রে ভিসার মেয়াদ থাকাকালে দুইবার যাওয়া আসা করতে পারবেন এবং মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসার মেয়াদ থাকাকালে যতবার খুশি যাওয়া আসা করতে পারবেন। তবে এখানে বেশ কিছু শর্ত জুড়ে দেয়া রয়েছে।

ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার নিয়ম ।

প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে কিভাবে ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করা যায় সেই পদ্ধতি সম্পর্কে। আজকে এই পদ্ধতির সম্পর্কে কিছু আলোচনা করব। আপনি চাইলে অনলাইনে ইন্ডিয়ান ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টারে স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। তথ্য প্রযুক্তি কল্যাণে আমরা অনেক কাজ ঘরে বসেই বর্তমানে করতে পারছি।

আপনার হাতে থাকা স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে ঘরে বসে এই কাজটি করতে পাবেন। ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য এপ্লিকেশন করার পর সেই ফাইলটি সেন্টারে জমা দিতে হয়। সেন্টারে জমা দেয়ার পর সেখান থেকে আপনাকে একটি স্লিপ দিয়ে দেবে। উক্ত স্লিপে ভিসার প্রদানের সম্ভাব্য তারিখ দেয়া থাকে এবং সেখানে একটি ট্রাকিং নাম্বারও দেয়া থাকে। 

এই ট্রাকিং নাম্বারটি ব্যবহার করে আপনি জানতে পারবেন আপনার ভিসা প্রসেসিং এর কোন অবস্থায় রয়েছে। এই কাজটি করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো- প্রথমে আপনাকে এই https://www.ivacbd.com ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর বাম পাশের কর্নারের দিকে ভিসা আবেদন ট্র্যাক নামের একটি অপশন আছে এই অপশনে ক্লিক করুন। 

এরপর আপনার (আবেদন ট্র্যাকিং করার জন্য এখানে ক্লিক করুন) একটি লেখা আসবে এই লেখার উপরে ক্লিক করুন। এরপর আপনার সামনে আরেকটি পেজ আসবে সেখানে রেগুলার ভিসা অ্যাপ্লিকেশন(Regular Visa Application)এই অপসনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার সামনে নতুন একটি পেজ আসবে। 

এখানে ওয়েব ফাইল নম্বর(Web File Number) এবং কোড নাম্বার(Code Number) এর ঘরটি পূরণ করে সাবমিট(Submit) অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনার সামনে আপনার ভিসার যাবতীয় তথ্য চলে আসবে। বিষয়টি আরো পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য নিচে কয়েকটি পিকচার দেয়া হল।





বাংলাদেশে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারের তালিকা ও ঠিকানা ।

বাংলাদেশী নাগরিকদের ভারত গমনে পথ সহজতর করতে দেশের বিভিন্ন জেলায় বিশেষ করে বিভাগীয় শহরগুলোতে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র খোলা হয়েছে। নিম্নে বাংলাদেশ ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন সেন্টারের তালিকা গুলো দেওয়া হল-

কুষ্টিয়া সেন্টার, কুষ্টিয়া।
ঠিকানাঃ জেলা পরিষদ ভবন, ১৪৫, নবাব সিরাজউদ্দৌলা সড়ক, এন এস রোড, কুষ্টিয়া।

কুমিল্লা সেন্টার, কুমিল্লা।
ঠিকানাঃ ২২১, গাংচিল, কান্দিরপাড়, নজরুল এভিনিউ, দ্বিতীয় তলা, কুমিল্লা।

নোয়াখালী সেন্টার, নোয়াখালী।
ঠিকানাঃ মোরশেদ আলম কমপ্লেক্স, নুরুল হক রোড, ওয়ার্ড নাম্বার ৫ ,গণিপুর, চৌমুহনী, নোয়াখালী।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেন্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
ঠিকানাঃ ৮৭, পশ্চিম, পাইকপাড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

সাতক্ষীরা সেন্টার,সাতক্ষীরা।
ঠিকানাঃ সংগ্রাম মার্কেট, দ্বিতীয় তলা, ইটাগাছা, বাঙালির মোর, সাতক্ষীরা।

বগুড়া মমো ইন. সেন্টার, বগুড়া।
ঠিকানাঃমমো ইন লিমিটেড, নওদাপাড়া, রংপুর রোড, বগুড়া।

ঠাকুরগাঁও সেন্টার ঠাকুরগাঁও।
ঠিকানাঃ ১৯০৬/৩ শান্তিনগর, ওয়ার্ড নং-০১ ঠাকুরগাঁও।

ঢাকা সেন্টার, ঢাকা।
ঠিকানাঃজি-এক, দক্ষিণ কোর্ট, যমুনা ফিউচার পার্ক, প্রগতি সরণি, বারিধারা, ঢাকা- ২২২৯।

রাজশাহী সেন্টার, রাজশাহী।
ঠিকানাঃ মরিয়ম আলী টাওয়ার, হোল্ডিং নাম্বার ১৮, ৫৫৭ প্লট, প্রথমতলা, প্রাচীন বিসমিল্লাহ গ্রেটার রোড, বর্ণালী মোড়, প্রথম তলা, ওয়ার্ড নাম্বার ১০, রাজশাহী।

খুলনা সেন্টার, খুলনা।
ঠিকানাঃ রাহাত সেন্টার, ৭১ (নতুন), সৈয়দ আলী হোসেন সড়ক (পুরাতন বাইপাস সড়ক), ছোট বয়রা, ওয়ার্ড নম্বর-১৭, খুলনা।

ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র. সিলেট।
ঠিকানাঃ রহিম টাওয়ার, সুভানি ঘাট, বিশ্বরোড, সিলেট।

চট্টগ্রাম সেন্টার, চট্টগ্রাম।
ঠিকানাঃ সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস ভবনের পাশে।

রংপুর সেন্টার, রংপুর।
ঠিকানাঃ জেবি সেন রোড, রামকৃষ্ণ মিশন, মাহিগঞ্জ, রংপুর।

ময়মনসিংহ সেন্টার, ময়মনসিংহ।
ঠিকানাঃ শাহজাহান সেন্টার, পাট গুদাম (রেলির মোড়) সদর, ময়মনসিংহ।

বরিশাল সেন্টার, বরিশাল।
ঠিকানাঃ মীর টাওয়ার, কাশিপুর, ইছাকাটি, ওয়ার্ড নাম্বার- ২৯, ডিআইজি অফিসের কাছে, বরিশাল।

যশোর সেন্টার, যশোর।
ঠিকানাঃ ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, যশোর, ২২১ ,নড়াইল রোড, যশোর।

লেখক এর মন্তব্যঃ 

আশা করছি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি সহজে জানতে পেরেছেন ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে এবং ভিসা চেক করার নিয়ম সম্পর্কে। এই ধরনের পোস্ট আরো পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন। এই পোষ্টের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্য নির্ভর বিষয় হচ্ছে ভারতীয় ভিসা সেন্টারের তালিকা ও ঠিকানা এই বিষয়টি আপনাদের সবচেয়ে বেশি উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।

comment url