পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ওমানের ভিসা চেক করার সহজ উপায়
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ওমানের ভিসা চেক করার সহজ উপায় জানতে চাইলে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আজকের এই আর্টিকেলে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ওমানের ভিসা চেক করার বিষয়টি নিয়ে বিস্তর আলোচনা করব।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ওমানের ভিসা চেক করার সহজ উপায় জানার পাশাপাশি আরও যেসব বিষয় জানতে পারবেন তা হলো- ওমানের ভিসার ধরন, ওমানের ভিসা পাওয়ার উপায়, ওমানে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেতন কত? বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে কত টাকা খরচ লাগে? অর্থাৎ এই এক আর্টিকেলে আপনারা ওমানের ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ওমানের কাজের ভিসা।
আরব সাগরের তীরবর্তী দেশ ওমান বিদেশি নাগরিকদের সেই দেশে প্রবেশের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে এই দেশের ভিসা গুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় মোটামুটি ৪ ধরনের ভিসা ওমান সরকার বিদেশি নাগরিকদের দিয়ে থাকে। যেমন-
Resident Sponsored Visas
Resident Unsponsored Visas
Visit Sponsored Visas
Visit Unsponsored Visas
Resident Sponsored Visas আওতায় ওমান সরকার বিদেশি নাগরিকদের কাজের ভিসা দিয়ে থাকে কাজের ভিসার কোড নাম্বার হচ্ছে 1A. ওমানের বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বাণিজ্যিকভাবে লোক নিয়োগের জন্য 1A ভিসা বা কাজের ভিসা অনুমোদন দেয়। অন্যদিকে ওমানে ব্যক্তিগতভাবে কর্মী নিয়োগের জন্য 1B ভিসা বা কাজের ভিসার অনুমোদন দিয়ে থাকে।
এই দুটি ভিসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব আশা করি ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়বেন তাহলে ওমানের কাজের ভিসা সম্পর্কে সাধারণ কিছু ধারণা পেয়ে যাবেন যা আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে বলে আমি মনে করি।
ওমানের বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বাণিজ্যিকভাবে লোক নিয়োগের জন্য 1A ভিসা বা কাজের ভিসা অনুমোদন দিয়ে থাকে আর ব্যক্তিগতভাবে কর্মী নিয়োগের জন্য 1B কাজের ভিসা দেয়। এই দুই ধরনের ভিসার মেয়াদ নূন্যতম ২ বছর। ২ বছর পর ভিসার মেয়াদ পুনরায় বৃদ্ধি করা যায় আপনি যে প্রতিষ্ঠানে বা কোম্পানিতে যাবেন সেই কোম্পানিতেই আপনাকে কাজ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার বেতন ২০২৪
আপনি অন্য কোম্পানিতে কাজ করতে পারবেন না। তবে ২ বছর মেয়াদ পার হওয়ার পর আপনার নিয়োগকর্তা এবং আপনার মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে আপনি কোম্পানি পরিবর্তন করতে পারবেন। এটি একটি মাল্টিপল এন্টি ভিসা। এই ভিসাটি অনেকটাই সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার মত।
1A ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীর বয়স ন্যূনতম ২১ বছর হতে হবে। এই ভিসার গ্রহণকারী কর্মী একটানা ৬ মাস এর বেশি ওমানের বাহিরে অবস্থান করলে ভিসাটি বাতিল হয়ে যাবে। ওমানে অবস্থানকালীন সময়ে এই কাজের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পুনরায় আপনাকে নতুন করে ভিসা করতে হবে।
যদি আপনি সময় মতো ভিসা রিনিউ না করেন তাহলে প্রতি মাসে ২০ ওমানি রিয়াল জরিমানা দিতে হবে। তাই আপনার ভিসার মেয়াদ শেষ হবার পূর্বেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ পুনরায় ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে নিবেন। ওমানে কাজের ভিসা নিয়ে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কোন মালিকের বা কোম্পানির কাজ করার পর কোম্পানি চেঞ্জ করে অন্য কোথাও যেতে চাইলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি থেকে এনওসি পত্র নিতে হবে।
ওমানের কাজের ভিসা পাওয়ার উপায়।
কাজের ভিসা নিয়ে আপনি যে দেশেই যেতে চান না কেন প্রত্যেকটা দেশের কাজের ভিসা সংগ্রহ করার পদ্ধতি গুলো প্রায় একই। আমরা সকলেই জানি বিদেশে সরকারি এবং বেসরকারি ভাবে লোক নিয়োগ করা হয়। এখানে আমি বেসরকারিভাবে ওমান কাজের ভিসা পাওয়ার বিষয়টি আলোকপাত করবো। বেসরকারিভাবে ভিসা পাওয়ার মোটামুটি ৩টি উপায় রয়েছে। যেমন-
- নিকট আত্মীয়-স্বজন
- বন্ধুবান্ধব ও দালাল
- এজেন্সি
আপনার কপাল যদি ভালো হয় তিনটি মাধ্যম আপনার জন্য সুখকর হতে পারে আবার এই তিনটি মাধ্যমে অনেকের দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই তিনটির মাধ্যমে নিকট আত্মীয়-স্বজন সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হিসেবে আমি মনে করি কেননা আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে নিকট আত্মীয়স্বজন বেশি ভরসা যুগিয়ে থাকে।
যদি সম্ভব হয় নিকট আত্মীয় স্বজনের কাছ থেকে ভিসা সংগ্রহ করে তারপর ওমানে পাড়ি জমান এটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম। যদি আপনার পরিচিত আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব না থাকে তাহলে ওমানে বসবাস করছে নিজের একটা পরিচিতি তৈরি করে নিয়েছে এরকম ব্যক্তির কাছ থেকে ভিসা সংগ্রহ করতে পারেন। এটি যদি না পারেন তাহলে ওমানের ভিসা সংগ্রহ করতে পারেন এজেন্সি গুলোর কাছ থেকে।
আপনি যে মাধ্যম থেকেই ভিসা সংগ্রহ করেন না কেন ভিসা প্রসেসিং করে বিদেশে যেতে চাইলে সরকার অনুমোদিত এজেন্সি গুলোর শরণাপন্ন আপনাকে হতেই হবে কেননা এজেন্সি ছাড়া আপনি বিদেশে যেতে পারবেন না। ভিসা প্রসেসিং এর কাজের দায়িত্ব সাধারণত এজেন্সি গুলোকেই দেয়া থাকে।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ওমানের ভিসা চেক।
বাংলাদেশের চেয়ে প্রায় দুই গুণ বড় আয়তন বিশিষ্ট মধ্যপ্রাচ্যের একটি মুসলিম প্রধান দেশ ওমান। ওমানের পশ্চিমে রয়েছে ইয়েমেন, সৌদি আরব, ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। পূর্ব অংশে রয়েছে ওমান উপসাগর, দক্ষিণে আরব সাগর। ওমানের রাজধানীর নাম মাস্কাট। বাংলাদেশের অনেক প্রবাসী এই দেশে বসবাস করে।
বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু অনিয়মের খবর গণমাধ্যমে আমরা পেয়ে থাকি বিশেষ করে ভিসার সংক্রান্ত অনিয়ম এর কথা। বর্তমানে যারা ওমানের ভিসার জন্য আবেদন করেছেন বা ইতিমধ্যে ভিসা হাতে পেয়েছেন আপনার ভিসাটি সঠিক কিনা তা যাচাই করে নিন।
এখন ভাবছেন কিভাবে ওমানের ভিসা যাচাই করবেন এক্ষেত্রে আপনাদের জন্য আমার পরামর্শ হচ্ছে গুগলে গিয়ে ওমান ভিসা চেক লিখে সার্চ দিলেই যে ওয়েবসাইটটি প্রথমে আপনি পেয়ে যাবেন এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে অথবা ভিসার আবেদন নাম্বার দিয়ে সহজেই আপনার ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
আরো পড়ুনঃ সৌদি আরব ই ভিসা ও ভিসা প্রসেসিং ফি ২০২৪
ওমানের ভিসা চেক দিয়ে আপনি সহজেই জানতে পারবেন, আপনি যে কাজে ওমানে যেতে আগ্রহী সেই কাজের ভিসা আপনি পেয়েছেন কিনা। আপনার ভিসার সঠিকতা যাচাইয়ের মাধ্যমে সহজে কোম্পানির নাম, আপনাকে যে স্পন্সর করেছে তার নাম, কাজের নাম, ভিসার মেয়াদ এসব বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এগুলো দেখে আপনি সহজে নির্ণয় করতে পারবেন আপনি যে ভিসাটি চেয়েছিলেন সেটি হাতে পেয়েছেন কিনা। পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ওমানের ভিসা চেক করার জন্য আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন অথবা ল্যাপটপ দিয়ে সহজেই বের করে ফেলুন আপনার ভিসাটি সঠিক কিনা। শুরুতে ল্যাপটপ দিয়ে কিভাবে ওমানের ভিসা চেক করবেন এটি জানাবো।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ওমানের ভিসা চেক করার জন্য শুরুতেই আপনাকে এই evisa.rop.gov.om/en/home ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। তারপর উপরে মেনু বারে দেখতে পাবেন Track your application এখানে ক্লিক করুন। এখন আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। এখানে,
- ভিসা এপ্লিকেশন নাম্বার (Visa Application Number)
- ট্রাভেল ডকুমেন্ট নাম্বার )Travel Document Number/Passport Number)
- ন্যাশনালিটি (Nationality)
- ক্যাপচার কোড
এই ঘরগুলো পূরণ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করুন। আপনার ভিসাটি যদি অনুমোদন হয় তাহলে এপ্রুভ লেখা দেখতে পাবেন। আপনার হাতে থাকা ভিসাটির সঙ্গে অনলাইনের ভিসাটি মিলে গেলে এবার তথ্যগুলো যাচাই করে নিন। এবার মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে ওমানের ভিসা যাচাই করবেন সেটি দেখাবো।
ছবিসহ ওমানের ভিসা যাচাই করার কয়েকটি ধাপ এবার আপনাদের সামনে দেওয়া হল। এই ধাপগুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই ভিসা চেক করতে পারবেন। চলুন এবার ছবিসহ দেখে নিন কিভাবে ওমানের ভিসা চেক করতে হয়।
শুরুতেই গুগলে প্রবেশ করুন এরপর সার্চবারে গিয়ে evisa.rop.gov.om/en/home এটি লিখে সার্চ করুন অথবা এখানে ক্লিক করুন
এরপর আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে এই পেজের 3 লাইন অপশন এ ক্লিক করুন।
এরপর আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে এই পেজের বিভিন্ন অপশন পাবেন এই অপশন গুলোর মধ্যে Track your application এখানে ক্লিক করুন।
এবার নতুন একটি পেজ ওপেন হবে এই পেজে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো দিয়ে পূরণ করুন। তথ্যগুলো হল
- ভিসা অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার
- ট্রাভেল ডকুমেন্ট নাম্বার বা পাসপোর্ট নাম্বার
- আপনার জাতীয়তা
এরপর ক্যাপচা কোড পূরণ করুন তারপর সার্চ বাটনে ক্লিক করুন।
পাসপোর্ট নাম্বার বা ট্রাভেল ডকুমেন্ট দিয়ে ওমানের ভিসা চেক করার পদ্ধতি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে নিজের ভিসা যাচাই করার পাশাপাশি আপনার পরিচিত জনের ওমানের ভিসা যাচাই করতে সহযোগিতা করুন।
ভিসা যাচাই করার পর যদি দেখেন আপনার ভিসাটি সঠিক তাহলে ভিসাটি ক্রয় করুন এতে করে আপনার ভিসা ক্রয় এর ক্ষেত্রে প্রতারিত হওয়া সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যাবে এবং অসাধু দালাল এজেন্সি গুলো ভুয়া ভিসা দিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করতে পারবেনা।
ওমানে বাংলাদেশি শ্রমিকদের বেতন কত?
বাংলাদেশ থেকে যারা ওমানে যেতে চাচ্ছেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষের প্রশ্ন থাকে ওমানে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেতন কত আলোচনার এই অংশে আমি ওমানে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেতন কত আপনাকে জানাবো।একজন শ্রমিকের বেতন নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর। যেমন- কাজের দক্ষতা, কাজের সময়, মালিক বা প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা সহ অন্যান্য বিষয় সমূহ। আপনারা সকলেই জানেন যে, দক্ষ শ্রমিক অদক্ষ শ্রমিকের চেয়ে বেশি বেতন পেয়ে থাকে। আমাদের দেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের যেসব দেশে কর্মী পাঠানো হয় এর বেশিরভাগ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে শ্রমিক পদে নিয়োজিত থাকেন।
স্বাভাবিকভাবেই শ্রমিকদের বেতন তুলনামূলক কম থাকে এটি আমরা সবাই জানি। বর্তমানে যারা ওমানে কাজের ভিসা নিয়ে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত আছেন এদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে ওমানে বাংলাদেশী শ্রমিকরা কি পরিমানের বেতন পাচ্ছেন।
বাংলাদেশের প্রায় ৮ লাখ শ্রমিক এই দেশে কাজের ভিসা নিয়ে অবস্থান করছে এর বেশিরভাগই নিয়োজিত আছে কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিশিয়ান, ক্লিনার, প্লাম্বার, ড্রাইভার, গৃহকর্মী, সেলসম্যান, ফ্যাক্টরি শ্রমিক সহ অন্যান্য কর্মে। উপরে উল্লেখিত কাজে যারা ওমান যেতে চাচ্ছেন শুরুতেই তাদের মাসিক মূল বেতন হবে।
- কনস্ট্রাকশন মাসিক মূল বেতন 200-250 রিয়াল
- ইলেকট্রিশিয়ান মাসিক মূল বেতন 200-250 রিয়াল
- ড্রাইভার মাসিক মূল বেতন 250-300 রিয়াল
- ক্লিনার মাসিক মূল বেতন 150-200 রিয়াল
- প্লাম্বার মাসিক মূল বেতন 150-200 রিয়াল
- সেলসম্যান মাসিক মূল বেতন 200-250 রিয়াল
- ফ্যাক্টরি শ্রমিক মাসিক মূল বেতন 150-200 রিয়াল
- গৃহকর্মী মাসিক মূল বেতন 130-150 রিয়াল
বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে কত টাকা লাগে।
বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে কত টাকা লাগে এই প্রশ্নটি অনেকেই করে থাকেন। এ বিষয়টি নিয়ে যারা প্রশ্ন করেন তাদের প্রশ্নের সমাধান পেয়ে যাবেন নিচের অংশটি পড়লে। বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে কত টাকা লাগে এই বিষয়টি জানতে গেলে আপনাকে শুরুতেই জানতে হবে বিদেশ যেতে কোন কোন খাতে কত টাকা খরচ হয়।
পাসপোর্ট, ভিসা, মেডিকেল, ভিসা প্রসেসিং, বিমান টিকিট, প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট, বি এম ই টি স্মার্ট কার্ড এগুলো অত্যাবশ্যকীয়। এখন এগুলো করতে আপনার নির্দিষ্ট অংকের খরচ হয়। যেমন-
- পাসপোর্ট খরচ =১০,০০০ টাকা
- ভিসা খরচ=১,৬০,০০০ টাকা
- ভিসা প্রসেসিং ফি= ২০,০০০ টাকা
- বিমান টিকেট=৫০,০০০ টাকা
- প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট=২,০০০ টাকা
- বি এম ই টি স্মার্ট কার্ড=৩,০০০ টাকা
- এজেন্সি খরচ=৩০,০০০ টাকা
- অন্যান্য খরচ=২৫,০০০ টাকা
- সর্বমোট=৩,০০,০০০ টাকা
এখানে যে খরচের কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা শুধুমাত্র একটি ধারণা এটি কম বেশি হতে পারে। যে কোন লেনদেনের ক্ষেত্রে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে যাতে আপনার কষ্টার্জিত টাকা বিফলে না যায়।
শেষ কথাঃ
প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকের এই পোস্টটি আপনারা যারা ওমান যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য খুবই তথ্যবহুল একটি আর্টিকেল। আজকের এই পোস্টে যে তথ্যগুলো প্রদান করা হয়েছে এগুলো বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহকৃত যা আপনাদের ভালো লেগেছে এবং উপকারে এসেছে। আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।
comment url