অনলাইনে মালয়েশিয়া ই- ভিসা কিভাবে চেক করা যায়
প্রিয় পাঠক আজকে আমি যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি আপনাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কেননা আজকের এই আলোচনায় আমি মালয়েশিয়া ই-ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
যে সব কর্মী ভাইয়েরা ই ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন তারা আজকের এই পোস্টটি অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে পড়বেন তাহলে, ই ভিসা সম্পর্কে আপনাদের অনেক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
মালয়েশিয়া ই ভিসা কি?
মালয়েশিয়া ই ভিসা হচ্ছে মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক প্রদানকৃত অন্য দেশের নাগরিকদের একটি ইলেকট্রনিক ভিসা যাকে সংক্ষেপে ই ভিসা বলে। মালয়েশিয়া সরকার অন্য দেশের নাগরিকদের সেই দেশে প্রবেশের জন্য বর্তমানে ই ভিসা বা ইলেকট্রনিক ভিসা সিস্টেম চালু করেছে।
ইসরাইল এবং উত্তর কোরিয়া এই দুটি দেশ বাদে বিশ্বের অন্যান্য দেশের বৈধ পাসপোর্ট ধারী নাগরিক ই ভিসার মাধ্যমে মালয়েশিয়াতে প্রবেশ করতে পারবে। অন্য দেশের নাগরিকদের মালোশিয়া ভ্রমণের ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া সরকারের এটি একটি সময়োপযোগী ও সাহসী পদক্ষেপ।
আরো পড়ুনঃ সৌদি আরব ই- ভিসা ও ভিসা প্রসেসিং ফি ২০২৪
মালয়েশিয়া ই ভিসা চালুর পর থেকে সেই দেশে টুরিস্ট, শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসায়িক এবং কাজের জন্য অন্য দেশের নাগরিকদের প্রবেশ অনেকটা সহজ ও ঝামেলা মুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের আরো ৩৩ টি রাষ্ট্রের নাগরিকগণ বৈধ পাসপোর্ট থাকা সাপেক্ষে একটি সিঙ্গেল এন্ট্রি ই ভিসায় মালয়েশিয়া প্রবেশ করতে পারবেন।
ভারত এবং চীন দেশের নাগরিকদের মালয়েশিয়া ৩০ দিন ভ্রমণের জন্য কোন ভিসার প্রয়োজন হবে না। তবে এই দুটি দেশের নাগরিকগণ যদি ৩০ দিনের অতিরিক্ত সময় মালয়েশিয়ায় অবস্থান করতে চান। তাহলে তাদের অবশ্যই ভিসা করে প্রবেশ করতে হবে।
মালয়েশিয়া ই ভিসার প্রকারভেদ।
ইসরাইল এবং উত্তর কোরিয়া এই দুটি দেশ ব্যতীত বিশ্বের আরও ৩৪ টি দেশ রয়েছে তারা যদি মালয়েশিয়ায় বিভিন্ন উদ্দেশ্যে যেমন বেড়ানোর জন্য, অধ্যয়ন করতে, চিকিৎসা নিতে, ব্যবসা-বাণিজ্য করার উদ্দেশ্যে এবং কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চায়।
তাহলে তাদের অবশ্যই ই ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। অর্থাৎ বর্তমান মালয়েশিয়া সরকার এই কয়েকটি খাতে ই ভিসা প্রদান করছে। কাজেই আমরা বলতে পারি মালয়েশিয়া ই ভিসা কয়েক প্রকারের। যেমন-
- টুরিস্ট ই ভিসা;
- শিক্ষা ই ভিসা;
- চিকিৎসা ই ভিসা;
- ব্যবসায়িকি ই ভিসা;
- কাজের ই ভিসা ;
মালয়েশিয়া ই ভিসার মেয়াদ।
প্রত্যেক দেশের ভিসার ধরন অনুযায়ী আলাদা আলাদা মেয়াদের হয়ে থাকে মালয়েশিয়া ই ভিসা মেয়াদ এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম নয়। মালয়েশিয়ান সরকার অন্য দেশের নাগরিকদের মালয়েশিয়ার গমনের জন্য ই ভিসা চালু করেছে। ই ভিসার মেয়াদ ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী হয়। আপনাদের সুবিধার্থে ই ভিসার মেয়াদ সম্পর্কে এখন কিছু কথা বলব।
সিঙ্গেল এন্ট্রি ই ভিসাঃ
পাসপোর্ট এর মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে একটি সিঙ্গেল এন্ট্রি ই ভিসার মেয়াদ থাকবে ভিসা ইস্যু হওয়ার তারিখ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত।
মাল্টিপল এন্ট্রি ই ভিসাঃ
পাসপোর্ট এর মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে একটি মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা মেয়াদ থাকবে ভিসা ইস্যু হওয়ার তারিখ থেকে ৬ মাস। আপনি যতবার মালয়েশিয়া ভ্রমণ করবেন ততবারই সর্বোচ্চ ৩০ দিন একটানা সেই দেশে থাকতে পারবেন।
মালয়েশিয়া ই ভিসা করতে কি কি লাগে।
মালয়েশিয়ার ই ভিসার জন্য আবেদন করার সময় নিচের এই প্রয়োজনীয় কাগজগুলো স্ক্যান করে অবশ্যই আপলোড করতে হবে। স্ক্যান কপি অবশ্যই পরিষ্কার থাকতে হবে যাতে মালয়েশিয়া হাইকমিশন অথবা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ আপনার মালয়েশিয়াতে প্রবেশের সময় প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ভালোভাবে বুঝে আপনাকে আইডেন্টিফাই করতে পারে।
তাহলে এবার চলুন মালয়েশিয়া ই ভিসা করতে কি কাগজ বা ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয় সেগুলো দেখে নিই-
- পাসপোর্ট সাইজ ফটো স্টুডিও প্রিন্ট, ছবির সাইজ 35mm wide by 50mm high.
- পাসপোর্টে কমপক্ষে তিনটি খালি পাতা থাকতে হবে।
- একটি বৈধ পাসপোর্ট পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে।
- কনফার্ম রিটার্ন টিকেট ( টুরিস্ট, ব্যবসায়িক ও চিকিৎসা ভিসার ক্ষেত্রে)
- জন্ম সনদ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে।
- স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আমন্ত্রণ পত্র।
- এমপ্লয়মেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের চাহিদা পত্র।
- চিকিৎসা ভিসার ক্ষেত্রে ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট।
- হোটেল বুকিং এর তথ্য ( টুরিস্ট, ব্যবসায়িক ও চিকিৎসা ভিসার ক্ষেত্রে)
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট সর্বনিম্ন ৬ মাসের ( টুরিস্ট, ব্যবসায়িক ও চিকিৎসা ভিসার ক্ষেত্রে)
মালয়েশিয়া ই ভিসার আবেদন করার নিয়ম।
মালয়েশিয়ায় এই ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম ফলো করতে হবে। আমি নিচে স্ক্রিনশট সহ আপনাদের দেখিয়ে দিয়েছি কিভাবে মালয়েশিয়ার ভিসার আবেদন করার জন্য রেজিস্ট্রেশন বা প্রথমে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
প্রথমে গুগল বাউজার ওপেন করে https://malaysiavisa.imi.gov.my এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। তারপর আপনি যদি নতুন হন তাহলে, I'm New এখানে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার সামনে একটি ফর্ম আসবে এই ফর্মটি সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করুন। যেমন-
- আপনার নাম,
- পারিবারিক নাম,
- জাতীয়তা,
- পাসপোর্ট নাম্বার,
- জেন্ডার বা লিঙ্গ,
- জন্মতারিখ পাসপোর্ট অনুযায়ী,
- ঠিকানা, রোড নাম্বার,
- পোস্ট কোড,
- শহর বা জেলা,
- দেশের নাম,
- মোবাইল নাম্বার,
- এরপর একটু নিচের অংশে এই অপশনগুলো পূরণ করুন। যেমন-
- ইমেইল এড্রেস,
- পাসওয়ার্ড (৮ সংখ্যার )
- পুনরায় পাসওয়ার্ড,
- ক্যাপচার কোড,
এরপর Register বাটনে ক্লিক করুন।
এখন আপনাকে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে আপনি যে ইমেইলটি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেছেন এই ইমেইলটি দিয়ে যদি রেজিস্ট্রেশন কনফার্ম না হয়। তাহলে অন্য ইমেইল ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন চেষ্টা করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি হটমেইল, ইয়াহু এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো ব্যবহার করার পরেও যদি না হয় তাহলে আপনি সরাসরি যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মোবাইলে অথবা সশরীরে যোগাযোগ করতে পারেন।
মালয়েশিয়া ই ভিসা ওয়েবসাইটে আপনার অ্যাকাউন্টটি ওপেন হয়ে গেলে আপনাকে পুনরায় https://malaysiavisa.imi.gov.my এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
এরপর Returning User ক্লিক করুন এবং ইমেইল এড্রেস, পাসওয়ার্ড, ক্যাপচা কোড পূরণ করে Submit বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার সামনে ই ভিসার আবেদন করার একটি ফর্ম চলে আসবে। এই ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্ক্যান কপি আপলোড করে এপ্লাই নাও বাটনে ক্লিক করে এপ্লাই করতে হবে।
আপনার ই ভিসা মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন থেকে অনুমোদিত হওয়ার পর, আপনি https://malaysiavisa.imi.gov.my এই সাইটে প্রবেশ করে আপনার ই ভিসাটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আপনার ই ভিসা ডাউনলোড করে অবশ্যই এ ফোর সাইজের কাগজে রঙিন কপি প্রিন্ট করতে হবে।
মালয়েশিয়া ই ভিসা অনুমোদনের প্রক্রিয়া।
আপনার ই ভিসার অনুমোদন মালয়েশিয়া হাইকমিশনার, ইমিগ্রেশন অফিস, মালয়েশিয়ান দূতাবাস ও
কনসুলেন্ট থেকে অনুমোদন নিতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও আবেদন ফরম ইমেল এর মাধ্যমে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন অফিসে প্রেরণের পর তারা একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আপনার আবেদনটি অনুমোদন করবেন।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
আপনার এ ভিসার আবেদন অনুমোদন হয়ে গেলে তারা অনলাইনে ইমেল এর মাধ্যমে আপনার কাছে ভিসার কাগজটি পাঠিয়ে দেবে। তারপর আপনি এটি A4 সাইজের কাগজে প্রিন্ট করে নেবেন। মালয়েশিয়া ভিসা অনুমোদন কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে তারা আপনাকে সরাসরি সাক্ষাতের জন্য তাদের অফিসে আসার আমন্ত্রণ জানাতে পারে।
কাগজপত্রের অন্যান্য কোনো কারণে ভিসা অনুমোদন কর্তৃপক্ষ চাইলেই আপনার হিসাব আবেদনটি বাতিল করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
অনলাইনে মালয়েশিয়া ই ভিসা চেক।
মালয়েশিয়া ই ভিসা চেক করার কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম হচ্ছে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে। মালয়েশিয়া ই ভিসা অনলাইনে চেক করার জন্য মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগের https://malaysiavisa.imi.gov.my এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Check eVISA অপশন এ ক্লিক করুন।
তারপর আপনার Passport Number , Sticker Number ক্যাপচা কোড নাম্বার প্রবেশ করিয়ে I have Obtained my eVISA এই অবসানে টিক চিহ্ন দিন। Check বাটনে ক্লিক করুন। এবার আপনার ভিসার অবস্থান দেখতে পাবেন।
মালয়েশিয়া প্রবেশের পর মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন অফিস আপনার যেসব কাগজপত্র চাইতে পারে। যেমন-
- বৈধ পাসপোর্ট অথবা ভ্রমণ সংক্রান্ত নথিপত্র।
- বৈধ ই ভিসার প্রিন্ট কপি।
- বোর্ডিং পাস, টিকেট ও অ্যারিভাল পাস। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে
- মালয়েশিয়া থেকে আমন্ত্রণপত্র বা হোটেল বুকিং এর ডকুমেন্ট।
- কনফার্ম রিটার্ন টিকেট। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
ঢাকায় মালয়েশিয়া হাইকমিশনের ঠিকানা।
যেকোনো দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগের একটি অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে দূতাবাস বা হাইকমিশন অফিস। মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ উভয় দেশী তাদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য উভয় দেশেই তাদের হাইকমিশন অফিস রয়েছে। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সুসম্পর্ক বিদ্যমান।
মালয়েশিয়া হাইকমিশন অফিসের ঠিকানাঃ
বাড়ি নম্বর -19, রোড নম্বর- 06 , বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক এরিয়া, ঢাকা, বাংলাদেশ।
যোগাযোগ করুনঃ ফোন নম্বরঃ +880241081892; +0880241081895
সাধারণ অনুসন্ধান মোবাইল নম্বরঃ +8801847082528
জরুরি অনুসন্ধান মোবাইল নম্বরঃ+8801841798077
ইমেইল নম্বরঃmwdhaka@kln.gov.my অথবা dhaka.imi.gov.my(visa section)
অফিস সময়সূচীঃ প্রতি রবি থেকে বৃহস্পতিবার সকাল 8.30 থেকে বিকেল 4.30 মিনিট পর্যন্ত। মধ্যাহ্ন ভোজের বিরতিঃ দুপুর 12.30 থেকে 1:30 মিনিট পর্যন্ত। শুক্র এবং শনিবার বন্ধ। এছাড়া বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া দুই দেশের সরকারি ছুটির দিনগুলোতে অফিস বন্ধ থাকে।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের ঠিকানা।
উইসমা হিরাহ লোটাস (প্রথম তলা), 442 জালান পাহাং সেতাপাক, 53000 কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া।
ফোন নম্বরঃ +60342510893
অফিসের সময়সূচীঃ প্রতি সোমবার থেকে শুক্রবার সকাল 9.00 টা থেকে বিকেল 5.00 পর্যন্ত অফিস খোলা থাকে।
ইমেইল নম্বরঃ mission.kualalumpur@mofa.gov.bd
শেষ কথাঃ
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানলাম মালয়েশিয়ার এ ভিসা কাকে বলে এবং ই ভিসা কিভাবে চেক করা যায় এই বিষয়ে সম্পর্কে আশা করি আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। মালয়েশিয়া ই ভিসা সম্পর্কে আপনারা যেসব প্রশ্ন সাধারণত করেন তার কয়েকটি প্রশ্ন এবং উত্তর নিচে তুলে ধরলাম।
প্রশ্নঃ মালয়েশিয়া ই ভিসা হতে কত দিন লাগে।
উত্তরঃ মালয়েশিয়ার ই ভিসার করতে খুব বেশিদিন সময় লাগে না সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত মাত্র ২ কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার ই ভিসা প্রস্তুত হয়ে যাবে। আপনার ই ভিসা তৈরি হয়ে গেলে আপনার ইমেইল ঠিকানায় ই ভিসা পাঠিয়ে দেয়া হবে।
প্রশ্নঃ মালয়েশিয়ার ই ভিসার দাম কত?
উত্তরঃ মালয়েশিয়ার ই ভিসার কোন মূল্য নেই কিন্তু আপনাকে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। মালয়েশিয়ার এই ভিসার সার্ভিস চার্জ ১০৫ রিঙ্গিত যা বাংলাদেশী টাকায় ২৫০০ টাকা।
প্রশ্নঃ ই ভিসা টাকা জমা দেয়ার নিয়ম।
উত্তরঃ মালয়েশিয়া ই ভিসার জন্য আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা জমা দিতে পারবেন। যেমন- ক্রেডিট কার্ড এবং ই ওয়ালেট এর মাধ্যমে। অবশ্যই অ- ফেরতযোগ্য এই টাকা কোনভাবেই সরাসরি জমা দেয়া যাবে না। আপনাকে ক্রেডিট কার্ড অথবা ই ওয়ালেট ব্যবহার করে জমা দিতে হবে।
সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।
comment url