খুশখুশে কাশি দূর করার উপায়

কাশি মানব শরীরের একটি স্বাভাবিক ক্রিয়ার অংশ। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে কাশি ধরণেরও কিছুটা পরিবর্তন হয়। শীতকালে বিশেষ করে শিশুদের এবং বয়স্ক মানুষের মধ্যে কাশির পরিমাণ বেড়ে যায়। কিভাবে খুশখুশে কাশি দূর করা যায় আজকে এটি নিয়ে আলোচনা করব।
খুশখুশে কাশি দূর করার উপায়
কিভাবে খুশখুশে কাশি দূর করা যায় এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি আপনারা আরো জানতে পারবেন শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের কাশি হলে কি খাওয়া উচিত, সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত এই বিষয়গুলো সম্পর্কে।

খুশখুশে কাশি দূর করার উপায়।

কাশি মানব শরীরের একটি স্বাভাবিক ক্রিয়া। সাধারণত এটি কোন রোগ নয় তবে দীর্ঘদিন ধরে কেউ যদি কাশি তে ভোগে তাহলে এটি কোন না কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। কাশি সাধারণত বিভিন্ন কারণে হতে পারে এলার্জি, ধুলা, ধোঁয়া বা বায়ু দূষণের কারণে কাশি বেশি হয়। শীতকালে কাশির পরিমাণ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। 

বিশেষ করে রাত্রেবেলা আমাদের কাশি বেশি হয়ে থাকে। আপনি যদি এরকম সমস্যায় ভুগতে থাকেন তাহলে এটি আপনার জন্য একটি বিব্রতকর অবস্থা মাঝে মধ্যে ফেলে দেয়। কিছু ঘরোয়া প্রতিকার এর মাধ্যমে শ্বাসনালী পরিষ্কার করা মধ্য দিয়ে আপনি খুব সহজেই কাশি দূর করতে পারবেন। তবে কাশির সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

মধু

মধু একটি ঔষধি গুনসম্পন্ন ভেষজ তরল উপাদান। আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগের একটি প্রাকৃতিক ওষুধ হিসাবে মধু প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মধুর ঔষধি গুনের কথা বলে বা লিখে শেষ করা যাবেনা। মধুতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টিইনফ্রেমেটরি বৈশিষ্ট্য যা গলা ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। 

নিয়মিত মধু খেলে কাশি ভালো হয়ে যায়। প্রতিদিন হালকা গরম পানিতে অথবা লেবুর সাথে মধু মিশিয়ে খেলে কন্ঠনালী ভালো থাকে। শীতকালে ঠান্ডা জড়িত কাশি দূর করতে ওষুধের চেয়ে মধু ভাল কাজ করে।

তুলসী পাতা

তুলসী পাতা বা তুলসী গাছ একটি ভেষজ উদ্ভিদ জাতীয় ঔষধি বৃক্ষ। তুলসী গাছের পাতা বা পাতার রস কাশি দূরীকরণে একটি ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি হতে পারে। তুলসী পাতার রস সামান্য গরম করে খেলে কাশি দ্রুত ভালো হয়ে যায়। এছাড়া তুলসী পাতার রস সর্দি কমায়।

আদা

আদা একটি মসলা জাতীয় ঔষধি গুনসম্পন্ন উপাদান। দৈনন্দিন রান্নার কাজে আমরা সবাই আদা ব্যবহার করে থাকি। আদা রস গলার ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। আদা কাঁচা চিবিয়েও খাওয়া যায়। এতে করে শরীরে এনার্জির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। 

গলার শুকনো কাশি দূর করনে আদা চা খুবই উপকারী। গলার শুকনো কাশি দূর করার জন্য প্রতিদিন অন্তত ২ বার আদা চা খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।

লবণ পানির গড়গড়া

শীতকালে খুশখুসে কাশি থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য লবন পানি গড়গড়া খুবই ভালো কাজ করে। হালকা গরম পানিতে চার ভাগের একভাগ লবণ মিশিয়ে দিনে অন্তত দুইবার গড়গড়া করলে গলার খুসখুসে ভাব দূর হয়ে যায়।

রসুন

রসুনের ঔষধি গুণের কথা আমাদের সবারই জানা। রসুন একটি মশলা জাতীয় উদ্ভিজ্জ উপাদান। রসুনে রয়েছে প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট যা সর্দি-কাশি দূর করতে সাহায্য করে। ছোট বাচ্চাদের ঠান্ডা জড়িত সর্দি কাশি দূর করার জন্য গরম সরিষার তেলে সামান্য পরিমাণের রসুন মিশ্রণ করে বুক ও গলার অগ্রভাগে মাসাজ করলে কাশি ভালো হয়ে যায়। 
এছাড়া প্রতিদিন সকালবেলা একটি করে রসুনের কোয়া কাঁচা চিবিয়ে খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

হলুদ

হলুদের ব্যবহার বিধি সম্পর্কে আমাদের সবারই জানা। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন না দুধ ও হলুদ মিশ্রণ করে খেলে শুকনো কাশি ভালো হয়ে যায়। ১ কাপ গরম দুধের মধ্যে ১ চা চামচ হলুদ মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খেতে পারেন।

মসলা চা

আমরা অনেকেই আছি যারা নিয়মিত অন্তত দুই বেলা চা খেয়ে থাকি। চা আমাদের শরীরের সতেজতা বৃদ্ধি করে। গলার শুকনো কাশি কমানোর জন্য চায়ের সঙ্গে লবঙ্গ, এলাচ, দারুচিনি, ইত্যাদি মিশিয়ে খেলে শুকনো কাশি ও কফ ভালো হয়ে যায়।

শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ।

আমাদের গলার শ্বাসনালীতে কোন কিছু আটকে গেলে সেটি সাফ করার জন্য স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই কাশি আসে। ধূমপান, ধুলাবালি, আগুনের ধোঁয়া, আসিড পানির ধোঁয়া শ্বাসনালির ভিতরে গেলে কাশি আসে। কাশি যদি অতিরিক্ত হয় তাহলে সেটি কোন না কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। তাই ৮ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি থাকলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। ৮ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি থাকলে এটি কোন না কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। যেমন-
  • যক্ষা
  • ক্যান্সার
  • ফুসফুসের সংক্রমণ
  • অ্যাজমা
  • লিভারের সমস্যা
  • অ্যালার্জি

কাশি হলে কি খাওয়া যাবে না।

যেকোনো বয়সের মানুষের সর্দি কাশি হলে যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত সেই বিষয়গুলো নিচে তুলে ধরা হলো।

ঠান্ডা খাবার

কাশি হলে ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা খাবার খাওয়া যাবে না। এক্ষেত্রে ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে মিনিমাম ৩০ মিনিট বাহিরে রেখে তা স্বাভাবিক করে খেতে হবে। এছাড়া কাশি হলে আইসক্রিম ও কোমল পানীয় এগুলো বর্জন করতে হবে।

অ্যালকোহল

অতিরিক্ত অ্যালকোহল বা মদ্যপান কাশি ও কফ হওয়ার অন্যতম কারণ। অ্যালকোহল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। এটি শরীরের পানি শূন্যতা তৈরি করে এবং আপনার শরীরে ঠান্ডার বা অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে তা বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে অবশ্যই অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকতে হবে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার

প্রক্রিয়াজাত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। প্রক্রিয়াজাত খাবার মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমা এবং শরীরের সুরক্ষা ব্যবস্থার উপর প্রভাব ফেলে। চিপস, প্যাকেটজাত বিভিন্ন ধরনের নাস্তা, চকলেট ও নুডুলস ইত্যাদি খাবারগুলো খাওয়ার সময় কাশি হতে পারে।

ধূমপান

যক্ষা, ক্যান্সার ও ফুসফুসের সংক্রমণের কারণে যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী কাশির সমস্যা থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই সকল ধরনের ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা ধূমপান আপনার কাশির সমস্যা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

কফি

গরম চা কফি গলা ব্যাথার নিরাময়ে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ এই বিষয়ে জানাচ্ছে যে, কফিতে থাকা ক্যাফিন শরীরের আর্দ্রতা অধিক মাত্রায় কমিয়ে দেয়। শরীরে ক্যাফিন প্রবেশের ফলে শরীর থেকে দ্রুত প্রসবের মাধ্যমে পানি বের হয়ে যায়। এতে তৃষ্ণা বেড়ে যায়। যায় ফলে ঘন ঘন কাশি পায়।

বাচ্চাদের কাশি হলে কি খাওয়া উচিত।

বাচ্চাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার কারণে সব মৌসুমেই কম বেশি তারা ঠান্ডা জড়িত সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে। শীতকালে বাচ্চাদের সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার হার কয়েক গুণ বেড়ে যায়। শীতকালে শিশুদের সর্দি কাশি হলে কিছু ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে খুব সহজেই এই ধরনের রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। আলোচনার এই অংশে আমি এখন বাচ্চাদের কাশি হলে কি খাওয়ানো উচিত এই সম্পর্কে কিছু জেনে নিই।
  • শরীরকে উষ্ণ রাখার চেষ্টা করুন।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণের বিশ্রামের ব্যবস্থা করুন।
  • হালকা গরম পানি দিয়ে শরীর পরিষ্কার করান।
  • বুকের দুধ এবং তরল পানিয় পান করান।
  • এক বছরের বেশি বয়সী শিশুদের সুপ খাওয়ানো যেতে পারে।
  • দুই বছরের বেশি বাচ্চাদের এক থেকে দুই গ্লাস কমলা লেবুর রস পান করা।
  • গলা ব্যথা থাকলে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করান। এক বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়
  • আদা মধু মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। যদি এক বছরের কম হয় তাহলে মধু না খাওয়ানো উচিত।
  • আদা তুলসী পাতা থেঁতো করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে।
  • রসুন থেঁতো করে এর সঙ্গে সরিষার তেল হালকা গরম করে শিশুর গলা ও বুকের উপরের অংশ ম্যাসাজ করে দিন তাহলে সর্দি কাশি কমে আসবে।
  • শিশুকে সামান্য সময়ের জন্য হলেও রোদে নিতে হবে যাতে শিশু ভিটামিন ডি পেতে পারে।

সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত।

সর্দি কাশি রোগ হলে আমরা ডাক্তারের পরামর্শক্রমে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে থাকি তাতে কোন কাজ হয় না। সাধারণত সর্দি কাশি ২ সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায় এটি ওষুধ খেলেও সাড়ে না খেলেও সারে। সর্দি কাশির জন্য সচরাচর প্যারাসিটামল আন্টিহিস্টামিন আমরা খেয়ে থাকি। অল্প বয়সী বাচ্চাদেরকে সর্দি কাশির ওষুধ হিসাবে বিভিন্ন ধরনের সিরাপ খাওয়ানো হয়।


আপনারা অনেকেই কাসির ঔষুধের নাম জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আপনাদের জানার আগ্রহ থেকেই বড়দের কাশির ওষুধের কয়েকটি নাম নিচে দেওয়া হল।

Syp. Adovas ( স্কয়ার ) বিভিন্ন ভেষজ উদ্ভিদের সংমিশ্রণে তৈরি হয়ে থাকে এই সিরাপ। অনেকদিনের পুরাতন এবং শুকনো কাশির নিরাময়ে প্রতিষেধক হিসেবে খুব ভালো কাজ করে। ১২ বছরের কম বয়সী শিশুরা ১ থেকে ২ চা চামচ দিনে ২ থেকে ৩ বার এবং প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা ৩ চা চামচ করে দিনে ২ থেকে ৩ বার সেবন করতে পারবে। ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য হালকা গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

Syp. Brofex ( স্কয়ার ) এটি একটি শুকনো এবং তীব্র কাশী নিরাময়কারী ঔষধ। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ৩ থেকে ৪ চা চামচ দিনে ৩ বার এবং ৬ থেকে ১২ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে ১ থেকে ১.৫ চামচ দিনে ৪ বার দেওয়া যেতে পারে। গর্ভকালীন প্রথম ৩ মাস এই ওষুধ না খাওয়ায় ভালো এবং স্তন্যদান কারী মায়েদের ক্ষেত্রে এ ওষুধ ব্যবহার করার ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে।

Syp. Alkof ( ইবনে সিনা ) এটি একটি সম্পূর্ণ নন সিডেটিভ হারবাল কফ নিরাময়কারী সিরাপ যা শুষ্ক কাশি দীর্ঘস্থায়ী এবং এলার্জিজনিত কাশিতে ব্যবহার করা হয়। ৫ থেকে ১০ বছর বয়সের শিশুদের ১ চা চামচ করে দিনে ২ থেকে ৩ বার দেওয়া যেতে পারে ১২ বছরের বেশি শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ২ চা চামচ করে দিনে ২থেকে ৩ বার দেওয়া যেতে পারে । 

Tab. Tofen 1mg (বেক্সিমকো) কাশি নিরাময়ে খুবই ভালো কাজ করে। প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা টোফেন ট্যাবলেট দিনে ২ টি করে সেবুন করতে পারবে। তবে এটি অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সেবন করা উচিত।

Tab. Ambrox S R 75mg ( স্কয়ার ) ১২ বছর বয়সের শিশুরা এবং প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা দিনে ১ টি করে সেবন করতে পারবেন।

Tab. Dexotix যাদের বয়স ১২ বছরের বেশি তারা এই ট্যাবলেট ১২ ঘন্টা পর পর ১ টি বা ২ টি করে সেবন করতে পারবে। তবে মনে রাখতে হবে প্রতিদিন ৪ টি ট্যাবলেট এর বেশি সেবন করা যাবে না। এটা পানি দিয়ে গিলে খেতে হবে চুষে কিংবা গুঁড়ো করে খাওয়া যাবে না। গর্ভকালীন ও স্তন্যদান কালীন সময় এই ক্যাপসুল সেবনের পূর্বে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

Tab. Monas 10mg ( একমি ) জেনেরিক নাম হচ্ছে মন্টিন যা এলার্জি ও শ্বাসকষ্ট সমস্যার ওষুধ হিসেবে কাজ করে। ১৫ বছরের বেশি বয়সী শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা এই ট্যাবলেট প্রতিদিন রাত্রে খাওয়ার পর একটি করে খেতে পারবেন। এটি ভরা পেটে সেবন করতে হবে। 

৬ মাসের কম বয়সী শিশুদের এই ট্যাবলেট খাওয়ানো যাবে না। অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই ট্যাবলেট সেবন করবেন। ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এটা প্রতিদিন অর্ধেক করে খাওয়াতে পারেন।


এছাড়াও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আপনারা নিম্নোক্ত কাশির সিরাপ ও ট্যাবলেট গুলি সেবন করতে পারবেন।
  • Syp. Tuspel বেক্সিমকো Syp. Mirakof স্কয়ার
  • Syp. Dextrim বেক্সিমকো
  • Syp. Tomephen ইনসেপ্টা
  • Syp. Ambrox স্কয়ার
  • Syp. Sudocof ইনসেপ্টা
  • Syp. Mucolyt স্কয়ার
  • Syp. Tuska Plus স্কয়ার
  • Tab. Mucolyt 8mg ইনসেপ্টা
  • Tab. Bukof 50mg বিকোন
  • Tab. Askorel SR 50mg ইনসেপ্টা
  • Tab. Mirakof SR 50mg স্কয়ার

শেষ কথাঃ

প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকের এই আলোচনা থেকে আপনারা খুসখুসে কাশি দূর করার উপায়, কাশি হওয়ার কারণ ও কাশি নিরাময়ের বিভিন্ন ওষুধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন। আমার এই আজকের আলোচনাটি কোন রোগের পরামর্শ পত্র নয়। এটি একটি সচেতনতামূলক পোস্ট আপনাদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে সহায়তা করবে। সকল প্রকার ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শে গ্রহণ করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।

comment url