বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত
একটি শিশু জন্মের পর তার প্রথম এবং প্রধান খাদ্য হচ্ছে মায়ের বুকের দুধ। এই দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান যা শিশুকে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। যেসব মায়েরা তাদের বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি হতে চলেছে অতি গুরুত্বপূর্ণ।
কেননা আজকের এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করেছি বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা আরো জানতে পারবেন বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে। প্রিয় পাঠক দেরি না করে চলুন আলোচনা শুরু করা যাক।
বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
বিশেষজ্ঞ এবং ডাক্তারদের মতে; শিশুর ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র বুকের দুধ খাওয়ানোর কথা বলা হয়, বুকের দুধ ছাড়া এক ফোঁটা পানিও দেওয়া যাবে না। জন্মের পর ছয় মাস পর্যন্ত এক্সক্লুসিভ বেস্ট ফিডিং করালে তা শিশুর সারা জীবনের ইমিউনিটি পাওয়ার প্রদান করে থাকে এবং শিশুকে বিভিন্ন ধরনের অসুখ-বিসুখ থেকে রক্ষা করে।
তাই এই বুকের দুধের ব্যাপারে মাকে খুব সচেতন থাকতে হবে কি খেলে তার বুকের দুধ উৎপাদন বাড়বে এবং কি কি খাবার খেলে দুধ উৎপাদন কমে যেতে পারে এ ব্যাপারে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। স্তন্যদান কালীন সময়ে মা কি খাচ্ছেন কি খাচ্ছেন না তার ওপর নির্ভর করে শিশুর পুষ্টি। শিশুকে সুস্থ সবল রাখার জন্য স্তন্যদান কালীন সময়ে মাকে পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া উচিত।
স্বাস্থ্যসম্মত এবং পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি এ সময়ে বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলা এড়িয়ে চলার জন্য মাকে পরামর্শ দেওয়া হয় নিচে সেসব খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো।
টক জাতীয় ফল
সাধারণত টকজাতীয় ফল নতুন মায়েদের জন্য ভালো কেননা টক জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। তবে কিছু কিছু শিশু ভিটামিন সি সহ্য করতে পারে না ফলের শিশুর ডায়রিয়া হতে পারে। আবার অনেক শিশুর ভিটামিন সি তে এলার্জি থাকতে পারে তাই স্তন্যদান কালীন সময়ে মায়ের টক জাতীয় ফল না খাওয়াই ভালো।
সামুদ্রিক মাছ
সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমাণে পারদ এবং লবণ থাকে। কোন মা যদি প্রচুর পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ খান তবে তার দুধে পারদের এর পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে আর এই দুধ শিশুর স্বাস্থ্য জন্য ক্ষতিকর হয়।
চাও কফি
অল্প পরিমাণে চা কফি পান করা যেতে পারে। কিন্তু দিনে ২-৩ কাপের বেশি চা কফি পান করা উচিত নয়। কারণ চা কফিতে ক্যাফেইন থাকে। বেশি পরিমাণে চা কফি পান করলে পরবর্তীতে এটা বুকের দুধের মাধ্যমে শিশুর শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এজন্য স্তন্য দানকারী মায়েদের অতিরিক্ত চা কফি এড়িয়ে চলাই উত্তম।
পিপারমেন্ট
ধারণা করা হয় পিপারমেন্ট মায়ের বুকের দুধের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এটা কখনো প্রমাণিত হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও মাদক অধিদপ্তর পিপারমেন্টকে মাতৃ স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে। তবে সতর্ক ও করেছে এই বলে যে অতিরিক্ত পিপারমেন্ট গ্রহণ করলে মায়ের হৃদস্পন্দন বেড়ে যেতে পারে, এলার্জি ও মাথা ব্যথা হতে পারে যা শিশুর দেহে প্রভাব ফেলবে।
মদ্যপান
৯ মাসের দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর একটা শিশু মায়ের কোলে আসে। আর এই শিশুর জন্মের পর মা মনে করতেই পারেন সপ্তাহে এক পেগ মদ্যপান করা যেতেই পারে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের হেলথ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলের অধ্যাপক ডাক্তার জ্যাক নিউম্যান এর মতে, বেশি পরিমাণে মদ্যপান করলে শিশুর দেহে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
চকলেট
চকলেটে থিওব্রোমিন নামে এক ধরনের পদার্থ থাকে যেটা অনেকটা ক্যাফেইনের মতোই কাজ করে। দিনে ৭৫০ মিলিগ্রামের বেশি থিওব্রোমিন শিশুর ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এবং অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।
চীনা বাদাম
চিনা বাদামে পরিবারের কোন সদস্যের যদি অ্যালার্জি থাকে সেক্ষেত্রে মায়ের চিনা বাদাম খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। কারণ চীনা বাদামে এমন কিছু প্রোটিন আছে যা এলার্জির কারণ। এই প্রোটিন বুকের দুধের সাথে শিশুর শরীরে প্রবেশ করে তখন শিশুর দেহে লালচে দাগ দেখা যায়। এজন্য মাকে চীনা বাদাম খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
ভেষজ চা
অনেকেই মনে করেন ভেষজ চা খেলে রক্ত পরিষ্কার হয় আবার দুধ উৎপাদনের মাত্রা ও বৃদ্ধি পায়। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা এখনো তা প্রমাণ করতে পারেননি। যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও মাদক অধিদপ্তর এটা মায়েদের জন্য অনুমোদন করেনি কেননা এর বিশুদ্ধতা নিরাপত্তা কতটা শক্তিশালী এসব সম্পর্কে তারা এখনো নিশ্চিত নয়। তাই চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে নতুন মায়েদের ভেষজ চা না খাওয়াই ভালো।
কি খেলে বুকের দুধ শুকিয়ে যায়।
বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার জন্য অনেকগুলি কারণ রয়েছে যার মধ্যে কিছু খাবারও রয়েছে। বুকে দুধ শুকিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু খাবার নিচে দেওয়া হল।
ক্যাফেনযুক্ত পানীয়
ক্যাফেইন হল একটি ডিউরেটিক যা শরীর থেকে তরল পদার্থ বের করে দেয়। এটি স্তন্যদায়ী গ্রন্থিগুলো থেকে দুধের প্রবাহকে হ্রাস করতে পারে। এজন্য ক্যাফেনযুক্ত পানীয় খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
অ্যালকোহল
অ্যালকোহল স্তন্যদায়ী গ্রন্থি গুলোকে দুধ তৈরিতে বাধা দেয় এজন্য মায়ের দুধ উৎপাদন কমে যেতে পারে।
ঔষধ
কিছু কিছু ঔষধ আছে যেমন অ্যান্টিবায়োটিক, থাইরয়েড হরমোন প্রতিস্থাপন ঔষধ বেশি পরিমাণে খেলে মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যেতে পারে।
অতিরিক্ত ক্যালরি খাওয়া
অতিরিক্ত ক্যালরি স্তন্যদায়ী গ্রন্থি গুলোকে দুধ তৈরিতে বাধা প্রদান করে ফলে মায়ের দুধ উৎপাদন কমে যায়।
এছাড়াও কিছু শারীরিক এবং মানসিক অবস্থার কারণে মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যেতে পারে। এই অবস্থা গুলির মধ্যে রয়েছে মারাত্মক অসুস্থতা, আঘাত পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, মানসিক চাপ স্তন্যদায়ী গ্রন্থিগুলোতে সংক্রমণ, বিভিন্ন ধরনের ওষুধের কারণেও বুকের দুধ শুকিয়ে যেতে পারে এক্ষেত্রে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
মায়ের বুকের দুধ যদি ধীরে ধীরে শুকিয়ে যেতে থাকে তাহলে মাকে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যা বুকের দুধ শুকিয়ে যাওয়ার কারণ নির্ণয় করতে এবং চিকিৎসা করাতে সাহায্য করতে পারে।
বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়।
সদ্য প্রসূতি মায়েদের শারীরিক পুষ্টির অভাব খাদ্যাভাস ও জীবন আচরণের কারণে বাচ্চা বুকের দুধ কম পায়। অনেক মায়েরা জানতে চেয়েছেন বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে এখন আমি এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় আলোচনা করতে গিয়ে আমি বেশ কয়েকটি পয়েন্ট উল্লেখ করব যা যথাযথ পালনের মাধ্যমে খুব সহজেই প্রসূতি মায়েদের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।
- প্রসূতি মায়েদের পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করা উচিত। মায়েদের বুকের দুধের প্রায় ৯০ শতাংশই পানি। শিশু দুধ পান করার ফলে মায়েদের শরীর থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি বের হয়ে যায়। পানির ঘাটতি পূরণের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করার পাশাপাশি তরল জাতীয় খাবার যেমন দুধ, জুস, সুপ পান করা জরুরী।
- প্রসূতি মায়েদের বুকের দুধ বৃদ্ধি করার জন্য প্রচুর পরিমাণে টাটকা শাকসবজি খেতে হবে। ঋতুভিত্তিক যে সবজিগুলো রয়েছে তা পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে। এছাড়া বাজারে যেসব সবুজ ফল পাওয়া যায় বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য এই ফলগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
- একজন মা যখন তার বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াবেন তখন তাকে অবশ্যই এই বিষয়টি মনে রাখতে হবে যেন উভয় স্তনের দুধ বাচ্চাকে খাওয়ানো হয় এতে করে উভয় স্থানে দুধের প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে।
- অনেক মা রয়েছেন যারা নিয়ম করে বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানো পছন্দ করেন এটি মোটেও ঠিক নয় আপনার শিশু যতবার বুকের দুধ খেতে চাইবে ততবারই খাওয়ানো উচিত কেননা শিশু যতবার দুধ খাবে আপনার স্তনে দুধের প্রবাহ তত বেশি বৃদ্ধি পাবে।
- একজন মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি পাওয়ার অন্য একটি মাধ্যম হচ্ছে দুধ খাওয়ানোর সময় তাড়াহুড়ো না করা পর্যাপ্ত পরিমাণের সময় নিয়ে বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
- ছয় মাস বয়সের পূর্বেই অন্য কোন খাবার দেয়া যাবে না। এ সময় বাচ্চার একমাত্র খাবার হলো বুকের দুধ। আপনার বাচ্চার বয়স ৬ মাস হওয়ার পূর্বেই অন্য কোন খাবার খাওয়ান তাহলে বাচ্চা বুকের দুধ খেতে চাবেনা আর বাচ্চা যদি বুকের দুধ খাওয়া কমিয়ে দেয় তাহলে স্তনে দুধের উৎপাদন বা প্রবাহ কমে যাবে।
- শিশুর মুখে বোতল বা চুষনি দেওয়া উচিত নয় এতে করে আপনার বাচ্চা পরবর্তীতে স্তনের বোটায় মুখে দিতে চাইবে না।
- বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি খাওয়া উচিত নয় এতে বুকের দুধ কমে যেতে পারে।
- মাতৃকালীন অবস্থায় মায়েদের শরীর ক্লান্ত থাকাটাই স্বাভাবিক। শারীরিক ক্লান্তি থাকলে মায়েদের স্তনের দুধের প্রবাহ কমে যেতে পারে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণের ঘুম ও বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে।
- প্রসূতি মায়েদের বুকের দুধ বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হল ব্রেস্ট পাম্পিং করা।বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর পূর্বে দুই থেকে তিনবার ব্রেস্ট পাম্প করান কেননা ব্রেস্ট পাম্পিং দুগ্ধের উৎপাদনের হার বাড়িয়ে দেয়। তবে এটি করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
- যেসব মায়েরা তাদের বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণের মসলা জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার খেলে বুকে দুধের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে গোলমরিচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচ, ধনে বিজ, জিরা বীজ, মৌরি বীজ, জয়ফল, তেজপাতা, কালোজিরা।
- বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য একটি প্রাকৃতিক কার্যকরী উপায় হচ্ছে মেথি বীজ। মেথি বীজ বুকের দুধ উৎপাদনে সহায়তা করতে পারে। এই বীজে রয়েছে দুধ উৎপাদনকারী প্রিকারসর হরমোন। মেথি বীজ খাওয়ার পর ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে বুকে দুধের পরিমাণ বেড়ে যায়।
- মৌরি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ উদ্ভিদ। যেসব প্রস্তুতি মায়েদের বুকের দুধ কম হয় তারা এই মৌরি খেতে পারেন। মৌরি সালাদ, সুপ ও অন্যান্য সবজির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- রসুন হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক। আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ভেষজ উপাদান হচ্ছে রসুন। বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মায়েদের জন্য রসুন বেশ কার্যকরী। রসুন খেলে বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধির পাশাপাশি মাতৃকালীন অন্যান্য সংক্রমনের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
- সন্তান প্রসবের পর যেসব মায়েদের বুকের দুধ কম পাওয়া যায় সেসব মায়েদের কালোজিরা খাওয়ানো যেতে পারে। কালোজিরা ভর্তা করে, কাঁচা চিবিয়ে অথবা অন্যান্য খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে মায়েদের বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
- যেসব মায়েদের বুকের দুধ কম উৎপন্ন হয় তাদের জন্য আরেকটি ভেষজ খাবার হচ্ছে তিল। এই শস্য খাবারে রয়েছে ওমেগা-৬, ফ্যাটি অ্যাসিড, ইস্ট্রোজেনের মতো উপাদান। এগুলো বুকের দুধ উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
কোন ফল খেলে বুকের দুধ বাড়ে।
পাকা পেঁপে খেলে মায়েদের বুকের দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। পাকা পেঁপে খেলে তা মায়ের শরীরের অক্সিটোসিন নামক হরমোন বৃদ্ধি করে যা বুকের দুধ উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। তাই যে সকল মায়েরা তাদের বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তাদেরকে নিয়মিত পাকা পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ দেয়া যেতে পারে। যদিও গর্ভাবস্থায় পেঁপে খাওয়া সম্পূর্ণ নিষেধ।
শেষ কথাঃ
প্রিয় পাঠক আজকের এই আলোচনাটি একটি সচেতনতামূলক পোস্ট। আপনার সন্তানের অথবা প্রসূতি মায়েদের যেকোনো ধরনের সমস্যার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। আমার এই আজকের পোস্টে যেসব বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা শুধুমাত্র আপনাদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য। আপনার সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি আল্লাহ হাফেজ।
সাগর অনলাইন সিও নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।
comment url